Sunday, July 13, 2014

India & Israel



Photo: ফিলিস্তিনে ইহুদীরা মুসলমান মারায় বাংলাদেশ-ভারতের হিন্দুরা আনন্দ উৎসবে মেতেছে। বিজেপির অন্যতম শীর্ষ নেতা সুব্রাক্ষণিয়ম স্বামী ফিলিস্তিনে মুসলিম গণহত্যার ঘটনাকে ব্যঙ্গ করে তার ভেরিফাই পেইজে কার্টুনও ছেপেছে দেখলাম। আসলে এর কারণ হচ্ছে ভারত তথা হিন্দুরা হচ্ছে ইসরাইল তথা ইহুদীদের সবচেয়ে বড় বন্ধু।

ইসরাইলের সাথে ভারতের রয়েছে প্রচুর মিল। যেমন:
দেশের নাম, I = Isreal, I = India
মাতৃভাষা, H = Hibru, H = Hindi
প্রতিপক্ষ, P = Pakistan, P = Palestine
স্বাধীনতা, ইসলাইল =1948, ভারত =1948 (ভারত এক বছর পর ব্রিটিশদের থেকে ক্ষমতা গ্রহণ করে) 

উল্লেখ্য, অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের সাথে ভারত প্রকাশ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে ১৯৯১ সালে। এ দুইদেশের মধ্যে কি পরিমাণ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান তার জন্য কিছু দলিল তুলে ধরা হলো:

১) ইসরাইলি পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের রিপোর্ট অনুসারে ভারত আমেরিকার থেকেও বেশি ইসরাইল বান্ধব দেশ। 
২) ২০০১ এর গুজরাট ভূমিকম্পের পর ইসরাইল তার সেনাবাহিনীর পুরো মেডিকেল টিমকে গুজরাটে প্রেরণ করেছিলো, যা একটি দেশ কখনই অপর দেশের জন্য করে না।
৩)ইসরাইলি পত্রিকা জেরুজালেম পোস্ট এক রিপোর্টে বলেছিলো: “ভারত-ইসরাইল সম্পর্ক পূর্নপ্রস্ফুটিত, যা ভারতকে ইসরাইলের প্রধানমিত্রতে পরিণত করেছে।
৪) ভারতকে মুসলমান বিরোধী সামরিক প্রশিক্ষণ দেয় ইসরাইল। 
৫) ইসরাইলের যুদ্ধসামগ্রীর সবচেয়ে বড় ক্রেতা হচ্ছে ভারত। 
৬) ইসরাইলের স্প্যাই-সামরিক স্যাটেলাইট ভারত তার নিজ ভূমি থেকে উৎক্ষেপিত করে থাকে।
৭) পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কারগিল যুদ্ধের সময়  ভারতকে পরিপূর্ণ সামরিক সহায়তা দিয়েছিলো ইসরাইল।
৮) দুই দেশেরই গোয়েন্দা সংস্থা অনেক স্থানে সমন্বিতভাবে কাজ করে
৯) ২০০০ সালে ভারতের প্রথম পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিসেবে যশোন্ত সিং যখন ইসরাইলে যায় তখন দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সন্ত্রাস বিরোধী (মুসলিম বিরোধী) কমিশন স্থাপন করে। 
১০) ২০০৩ সালে ইসলাইলের প্রধানমন্ত্রী রক্তখোকো এরিয়াল শেরন ভারতের উগ্রহিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল বিজেপি’র ভুয়ষী প্রশংসা করে যায়।

হিন্দু ও ইহুদীদের মধ্যে যে গভীর বন্ধুত্ব ও ইসলাম বিদ্বেষ বিদ্যমান তার জন্য উপরের দলিলের দরকার হয় না। পবিত্র কুরআন শরীফের সূরা মায়িদার ৮২ নং আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ তায়ালা এ সম্পর্কে বলেছেন:
‘নিশ্চয়ই মুসলমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক“ (হিন্দুরা মুশরিক)
এ আয়াত শরীফ দ্বারাই স্পষ্ট হয়, কেন ইসরাইলে ইহুদীরা মুসলমান মারলে হিন্দুরা খুশিতে আত্মহারা হয়।

ফিলিস্তিনে ইহুদীরা মুসলমান মারায় বাংলাদেশ-ভারতের হিন্দুরা আনন্দ উৎসবে মেতেছে। বিজেপির অন্যতম শীর্ষ নেতা সুব্রাক্ষণিয়ম স্বামী ফিলিস্তিনে মুসলিম গণহত্যার ঘটনাকে ব্যঙ্গ করে তার ভেরিফাই পেইজে কার্টুনও ছেপেছে দেখলাম। আসলে এর কারণ হচ্ছে ভারত তথা হিন্দুরা হচ্ছে ইসরাইল তথা ইহুদীদের সবচেয়ে বড় বন্ধু।

ইসরাইলের সাথে ভারতের রয়েছে প্রচুর মিল। যেমন:
দেশের নাম, I = Isreal, I = India
মাতৃভাষা, H = Hibru, H = Hindi
প্রতিপক্ষ, P = Pakistan, P = Palestine
স্বাধীনতা, ইসলাইল =1948, ভারত =1948 (ভারত এক বছর পর ব্রিটিশদের থেকে ক্ষমতা গ্রহণ করে)

উল্লেখ্য, অবৈধ রাষ্ট্র ইসরাইলের সাথে ভারত প্রকাশ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে ১৯৯১ সালে। এ দুইদেশের মধ্যে কি পরিমাণ বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বিদ্যমান তার জন্য কিছু দলিল তুলে ধরা হলো:

১) ইসরাইলি পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের রিপোর্ট অনুসারে ভারত আমেরিকার থেকেও বেশি ইসরাইল বান্ধব দেশ।
২) ২০০১ এর গুজরাট ভূমিকম্পের পর ইসরাইল তার সেনাবাহিনীর পুরো মেডিকেল টিমকে গুজরাটে প্রেরণ করেছিলো, যা একটি দেশ কখনই অপর দেশের জন্য করে না।
৩)ইসরাইলি পত্রিকা জেরুজালেম পোস্ট এক রিপোর্টে বলেছিলো: “ভারত-ইসরাইল সম্পর্ক পূর্নপ্রস্ফুটিত, যা ভারতকে ইসরাইলের প্রধানমিত্রতে পরিণত করেছে।
৪) ভারতকে মুসলমান বিরোধী সামরিক প্রশিক্ষণ দেয় ইসরাইল।
৫) ইসরাইলের যুদ্ধসামগ্রীর সবচেয়ে বড় ক্রেতা হচ্ছে ভারত।
৬) ইসরাইলের স্প্যাই-সামরিক স্যাটেলাইট ভারত তার নিজ ভূমি থেকে উৎক্ষেপিত করে থাকে।
৭) পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কারগিল যুদ্ধের সময় ভারতকে পরিপূর্ণ সামরিক সহায়তা দিয়েছিলো ইসরাইল।
৮) দুই দেশেরই গোয়েন্দা সংস্থা অনেক স্থানে সমন্বিতভাবে কাজ করে
৯) ২০০০ সালে ভারতের প্রথম পররাষ্ট্র মন্ত্রী হিসেবে যশোন্ত সিং যখন ইসরাইলে যায় তখন দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক সন্ত্রাস বিরোধী (মুসলিম বিরোধী) কমিশন স্থাপন করে।
১০) ২০০৩ সালে ইসলাইলের প্রধানমন্ত্রী রক্তখোকো এরিয়াল শেরন ভারতের উগ্রহিন্দুত্ববাদী সন্ত্রাসী দল বিজেপি’র ভুয়ষী প্রশংসা করে যায়।

হিন্দু ও ইহুদীদের মধ্যে যে গভীর বন্ধুত্ব ও ইসলাম বিদ্বেষ বিদ্যমান তার জন্য উপরের দলিলের দরকার হয় না। পবিত্র কুরআন শরীফের সূরা মায়িদার ৮২ নং আয়াত শরীফে মহান আল্লাহ তায়ালা এ সম্পর্কে বলেছেন:
‘নিশ্চয়ই মুসলমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু ইহুদী, অতঃপর মুশরিক“ (হিন্দুরা মুশরিক)
এ আয়াত শরীফ দ্বারাই স্পষ্ট হয়, কেন ইসরাইলে ইহুদীরা মুসলমান মারলে হিন্দুরা খুশিতে আত্মহারা হয়।

No comments:

Post a Comment