গুয়ান্তানামো বন্দীশালার কারারক্ষী টেরি হোল্ডব্রুকের ইসলাম গ্রহণের কাহিনী...
.
২০০৩ সালের কথা, ১৯ বছরের উচ্ছৃঙ্খল এক ডিজুস যুবক।
মদ, যৌনতা আর রক-এন্ড-রোল মিউজিকে ডুবে থাকা অন্ধকার জীবন। হাতে ট্যাটু আঁকা, “উন্মত্ত হয়ে যাও”। “ঈশ্বর বলে ওসব কিছু নেই, দুনিয়ার জীবনই সব”, ভাবতেন টেরি হোল্ডব্রুক।
.
বন্দীদেরকে যৌননির্যাতন করা হত মহিলা সৈন্যদের দ্বারা নিকৃষ্টতম উপায়ে।
তারা জানতো, মুসলিমরা নামাযের আগে পাক-পবিত্র হয়ে নামায আদায় করে। টেরি আবদুল হাদী নামের সিরিয়ার এক কমবয়সী ছেলের কথা বলেন, জিজ্ঞাসাবাদ ও নির্যাতনের পর এক মহিলা সৈন্যকে দিয়ে তাকে sexually harras করে এবং তার মুখে ঋতুকালীন নাপাক রক্ত মাখিয়ে তাকে সেলে পাঠিয়ে দেয়। চারদিন তাকে গোসলের জন্য পানি দেওয়া হয় নি, যেন সে নামায আদায় করতে না পারে।টেরি বলেন, গুয়ানতানামো বে’তে বন্দীদের নির্যাতন করা হত কোন কারণ ছাড়াই। কথা নেই, বার্তা নেই, চার-পাঁচ জন এসে কোন বন্দীকে ধরে বেধড়ক পেটাতে শুরু করত, কখনও দরজার মধ্যে হাত-পা চাপা দিত। তারা বন্দীদের মাথা ধরে কমোডে চুবিয়ে দিয়ে ফ্লাশ করে দিত। কখনও তার মরিচের গুঁড়া স্প্রে করে দিত বন্দীদের মুখে।
.
২০০৩ সালের কথা, ১৯ বছরের উচ্ছৃঙ্খল এক ডিজুস যুবক।
মদ, যৌনতা আর রক-এন্ড-রোল মিউজিকে ডুবে থাকা অন্ধকার জীবন। হাতে ট্যাটু আঁকা, “উন্মত্ত হয়ে যাও”। “ঈশ্বর বলে ওসব কিছু নেই, দুনিয়ার জীবনই সব”, ভাবতেন টেরি হোল্ডব্রুক।
.
বন্দীদেরকে যৌননির্যাতন করা হত মহিলা সৈন্যদের দ্বারা নিকৃষ্টতম উপায়ে।
তারা জানতো, মুসলিমরা নামাযের আগে পাক-পবিত্র হয়ে নামায আদায় করে। টেরি আবদুল হাদী নামের সিরিয়ার এক কমবয়সী ছেলের কথা বলেন, জিজ্ঞাসাবাদ ও নির্যাতনের পর এক মহিলা সৈন্যকে দিয়ে তাকে sexually harras করে এবং তার মুখে ঋতুকালীন নাপাক রক্ত মাখিয়ে তাকে সেলে পাঠিয়ে দেয়। চারদিন তাকে গোসলের জন্য পানি দেওয়া হয় নি, যেন সে নামায আদায় করতে না পারে।টেরি বলেন, গুয়ানতানামো বে’তে বন্দীদের নির্যাতন করা হত কোন কারণ ছাড়াই। কথা নেই, বার্তা নেই, চার-পাঁচ জন এসে কোন বন্দীকে ধরে বেধড়ক পেটাতে শুরু করত, কখনও দরজার মধ্যে হাত-পা চাপা দিত। তারা বন্দীদের মাথা ধরে কমোডে চুবিয়ে দিয়ে ফ্লাশ করে দিত। কখনও তার মরিচের গুঁড়া স্প্রে করে দিত বন্দীদের মুখে।
পুরো পোষ্ট পড়ূনঃ http://on.fb.me/1708HCh
No comments:
Post a Comment