
আল্লাহকে সন্তুষ্ট করতে সিয়ামের
তুলনীয় কোন ইবাদতই নেই।
তুলনীয় কোন ইবাদতই নেই।
আবু উমামাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি
বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল!
আমাকে কোন আমলের আজ্ঞা করুণ। তিনি
বললেন রোযা রাখ, কারণ এর কোন তুলনাই
নেই। পুনরায় আমি বললাম, হে আল্লাহর
রাসুল! আমাকে কোন আমলের আদেশ করুণ।
তিনিও পুনঃ ঐ কথাই বললেন, তুমি রোযা
রাখ, কারণ এর কোন তুলনাই নেই।(নাসাই,
ইবনে খুজাইমা, সহিহ তারগিব-৯৭৩)
বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল!
আমাকে কোন আমলের আজ্ঞা করুণ। তিনি
বললেন রোযা রাখ, কারণ এর কোন তুলনাই
নেই। পুনরায় আমি বললাম, হে আল্লাহর
রাসুল! আমাকে কোন আমলের আদেশ করুণ।
তিনিও পুনঃ ঐ কথাই বললেন, তুমি রোযা
রাখ, কারণ এর কোন তুলনাই নেই।(নাসাই,
ইবনে খুজাইমা, সহিহ তারগিব-৯৭৩)
সিয়াম এমন এক ইবাদত, শুধুমাত্র এই
ইবাদতকারি ব্যতিত অন্য কেউ রাইয়ান
নামক জান্নাতের দরজা দিয়ে প্রবেশ
করতে পারবে না।
ইবাদতকারি ব্যতিত অন্য কেউ রাইয়ান
নামক জান্নাতের দরজা দিয়ে প্রবেশ
করতে পারবে না।
সাহল ইবন সা’দ (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে,
নবী (সাঃ) বলেন: ‘‘জান্নাতের ভেতর
‘রাইয়ান’ নামে একটি দরজা আছে।
কিয়ামতের দিন এখান দিয়ে রোযাদারগণ
ঢুকবে। তারা ছাড়া আর কেউ এ দরজা
দিয়ে প্রবেশাধিকার পাবে না। বলা
হবে: কোথায় রোযাদারগণ? তখন তারা
সেখান দিয়ে ঢুকবে। তারা ছাড়া সেখান
দিয়ে আর কেউ ঢুকবে না। তারা প্রবেশ
করার পর তা বন্ধ করে দেয়া হবে। তারপর
আর কেউ ঢুকতে পারবে না’’। [বুখারী ও
মুসলিম]
নবী (সাঃ) বলেন: ‘‘জান্নাতের ভেতর
‘রাইয়ান’ নামে একটি দরজা আছে।
কিয়ামতের দিন এখান দিয়ে রোযাদারগণ
ঢুকবে। তারা ছাড়া আর কেউ এ দরজা
দিয়ে প্রবেশাধিকার পাবে না। বলা
হবে: কোথায় রোযাদারগণ? তখন তারা
সেখান দিয়ে ঢুকবে। তারা ছাড়া সেখান
দিয়ে আর কেউ ঢুকবে না। তারা প্রবেশ
করার পর তা বন্ধ করে দেয়া হবে। তারপর
আর কেউ ঢুকতে পারবে না’’। [বুখারী ও
মুসলিম]
এজন্যই তোঁ রাসুল (সাঃ) রমজানের
সিয়ামের পাশাপাশি আরও অনেক নফল
সিয়াম পালন করতেন, যেমন-
১- প্রতি সোমবার এবং বৃহস্পতিবার।
(তিরমিযী : ৭২৫)
সিয়ামের পাশাপাশি আরও অনেক নফল
সিয়াম পালন করতেন, যেমন-
১- প্রতি সোমবার এবং বৃহস্পতিবার।
(তিরমিযী : ৭২৫)
২- প্রতি আরবি মাসের ১৩, ১৪, ১৫ তারিখ।
(মুসলিম : ২৮০৪)
(মুসলিম : ২৮০৪)
৩- রমজানের সিয়াম পালনের পর শাওয়াল
মাসে আরও ৬ টি সিয়াম (মুসলিম : ২৮১৫)
মাসে আরও ৬ টি সিয়াম (মুসলিম : ২৮১৫)
৪- আরাফাতের দিন [জিলহজ মাসের ৯
তারিখে]।(মুসলিম : ২৮০৩)
তারিখে]।(মুসলিম : ২৮০৩)
৫- আশুরার দিন [মহররম মাসের ৯ এবং ১০
তারিখে]। (মুসলিম : ২৮০৪; তিরমিযী :
২৮০৯)
তারিখে]। (মুসলিম : ২৮০৪; তিরমিযী :
২৮০৯)
৬- শাবান মাসে অধিক সংখ্যক। (বুখারী :
১৯৬৯)
১৯৬৯)
যে কেউ রমজানের সিয়ামের পাশাপাশি
এই সিয়ামগুলো পালন করবে, আশা করা
যায় জান্নাতের রাইয়ান নামক দরজা
দিয়ে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে, যে
দরজা শুধুমাত্র সিয়াম পালনকারীদের
জন্যই নির্ধারিত।
এই সিয়ামগুলো পালন করবে, আশা করা
যায় জান্নাতের রাইয়ান নামক দরজা
দিয়ে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে, যে
দরজা শুধুমাত্র সিয়াম পালনকারীদের
জন্যই নির্ধারিত।
No comments:
Post a Comment