
রোযা ভঙ্গের কারণ সমূহ :
----------------------------------
(ক) রোযা অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে
খানাপিনা করলে রোযা ভঙ্গ হয় এবং
তার কাযা আদায় করতে হয়।
----------------------------------
(ক) রোযা অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে
খানাপিনা করলে রোযা ভঙ্গ হয় এবং
তার কাযা আদায় করতে হয়।
(খ) যৌনসম্ভোগ করলে রোযা ভঙ্গ হয় এবং
তার কাফফারা স্বরূপ একটানা দু’মাস
ছিয়াম পালন অথবা ৬০ (ষাট) জন মিসকীন
খাওয়াতে হয়।
(নিসা ৯২, মুজাদালাহ ৪)
তার কাফফারা স্বরূপ একটানা দু’মাস
ছিয়াম পালন অথবা ৬০ (ষাট) জন মিসকীন
খাওয়াতে হয়।
(নিসা ৯২, মুজাদালাহ ৪)
(গ) রোযা অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে ক্বাযা আদায় করতে হবে। তবে অনিচ্ছাকৃত বমি হ’লে, ভুলক্রমে কিছু খেলে বা পান করলে,
স্বপ্নদোষ বা সহবাসজনিত নাপাকী
অবস্থায় সকাল হয়ে গেলে, চোখে সুর্মা
লাগালে বা মিসওয়াক করলে রোযা ভঙ্গ
হয় না।
(নায়ল ৫/২৭১-৭৫, ২৮৩, ১/১৬২ পৃঃ)
স্বপ্নদোষ বা সহবাসজনিত নাপাকী
অবস্থায় সকাল হয়ে গেলে, চোখে সুর্মা
লাগালে বা মিসওয়াক করলে রোযা ভঙ্গ
হয় না।
(নায়ল ৫/২৭১-৭৫, ২৮৩, ১/১৬২ পৃঃ)
(ঘ) অতি বৃদ্ধ যারা রোযা পালনে অক্ষম, তারা রোযার ফিদইয়া হিসাবে দৈনিক একজন করে মিসকীন খাওয়াবেন। ছাহাবী আনাস (রাঃ) গোস্ত- রুটি বানিয়ে একদিনে ৩০ (ত্রিশ) জন
মিসকীন খাইয়েছিলেন।
(তাফসীরে ইবনে কাছীর ১/২২১)
মিসকীন খাইয়েছিলেন।
(তাফসীরে ইবনে কাছীর ১/২২১)
ইবনু আববাস (রাঃ) গর্ভবতী ও দুগ্ধদানকারিণী
মহিলাদেরকে রোযার ফিদইয়া আদায়
করতে বলতেন।
নায়ল ৫/৩০৮-১১ পৃঃ।
মহিলাদেরকে রোযার ফিদইয়া আদায়
করতে বলতেন।
নায়ল ৫/৩০৮-১১ পৃঃ।
(ঙ) মৃত ব্যক্তির ছিয়ামের ক্বাযা তার উত্তরাধিকারীগণ আদায় করবেন অথবা তার বিনিময়ে ফিদইয়া দিবেন।
(নায়ল ৫/৩১৫-১৭ পৃঃ)
(নায়ল ৫/৩১৫-১৭ পৃঃ)
No comments:
Post a Comment