👉🌹বিসমিল্লাহির রহমানির রহীম 🌹👈
👗👚বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে নারীদের হিজাব 👚👗
👉 আল্লাহ তা‘আলা বলেন :
وَلْيَضْرِبْنَ بِخُمُرِهِنَّ عَلٰى
جُيُوْبِهِنَّ﴾
جُيُوْبِهِنَّ﴾
👉 “তারা (নারীরা) যেন বক্ষদেশ মাথার কাপড় দ্বারা ঢেকে রাখে।”
📖(সূরাহ্ আন্ নূর ২৪ : ৩১)
﴿وَقَرْنَ فِىْ بُيُوْتِكُنَّ وَلَا تَبَرَّجْنَ تَبَرُّجَ الْجَاهِلِيَّةِالْأُوْلٰى﴾
👉 “তোমরা (নারীরা) তোমাদের ঘরে অবস্থান কর, প্রাচীন মূর্খ যুগের মতো সাজ-সজ্জা করে বের হইও না।”
📖 (সূরাহ্ আল আহযাব ৩৩ : ৩৩)
উল্লেখিত আয়াতদ্বয়ে মহান আল্লাহ নারীদেরকে হিজাব পালন করা তথা তাদের দেহ ঢেকে রেখার পাশাপাশি বাইরে বেপর্দা হয়ে তথা উন্মুক্তভাবে সাজ-সজ্জা করে বের হতে নিষেধ করেছেন। অন্যথায় হিজাব না করার ক্ষতির কারণ বর্তমান চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণায় সহজেই প্রমাণিত হয়।
👉 যা নিম্নে তুলে ধরা হল :
স্বাস্থ্যকে সুন্দরভাবে রক্ষার জন্য মাথা ঢেকে রাখা একান্ত জরুরী। বিখ্যাত মস্তিষ্ক গবেষণা বিশেষজ্ঞ ভি. জি. রোসিন লক্ষ্য করেছেন- ১০৮ ডিগ্রী ফারেনহাইট তাপমাত্রায় মস্তিষ্কের ফসফরাস গলতে শুরু করে। মাথা আবরণবিহীন অবস্থায় প্রচন্ড সূর্যতাপের মধ্যে একটা বিশেষ সময় পর্যন্ত থাকলে যে কোন সময় এ উচ্চ তাপমাত্রায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়। ফলে মস্তিষ্কের অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে যায়। শুধু তাই নয় স্মরণ-শক্তি লোপ পেয়ে যাওয়ার ও ব্রেইনের কোন কোন অংশের কর্মপ্রক্রিয়া নষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কাও দেখা দেয়।
সূর্যের আলোতে বিদ্যমান Ultra Violet রশ্মি প্রচণ্ড গরমের সময় মেয়েদের নরম ত্বক ও দেহের জন্য ক্ষতিকর। বেপর্দা থাকার কারণে শরীরের অনাবৃত অংশে সূর্যরশ্মির প্রভাবে ত্বক ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিও থাকে। ইন্ডিয়ান ক্যান্সার সোসাইটির জয়েন্ট সেক্রেটারী জ্যোৎস্না গোভিল এ ব্যাপারে সতর্ক করে বলেন, গ্রীষ্মে যারা খোলামেলা থাকে বিশেষ করে দক্ষিণ ভারতীয়রা, তারা এ কারণে বেশি ক্ষতিকর হতে পারে। এটি শুধু অন্ত্রের প্রদাহই সৃষ্টি করে না, সঙ্গে ত্বক ক্যান্সারের ঝুঁকিও বাড়ায়। চর্ম ক্যান্সারের পূর্ব রোগ হচ্ছে Solar Keratosis। সূর্যের আলো সরাসরি গায়ে লাগলেই এই রোগ হয়। অথচ উপরোক্ত আয়াতানুযায়ী পর্দা করার মাধ্যমে কাপড় দিয়ে ঢাকা থাকলে এ রশ্মিগুলো ত্বক ও দেহ পর্যন্ত পৌঁছতে পারে না। রসায়ন বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে শরীরের যে অংশ খোলা থাকে, সে-অংশে ‘মেলানিন’ নামক হরমোন বা প্রাণরস-এর পরিমাণ বেড়ে যায় ফলে রং কালো হয় এবং লাবণ্য কমে যায়।
অধ্যাপক কামাল মালাকার বলেন- সৌদী আরবের বেশীরভাগ মহিলাই পূর্ণ মুখঢাকা বোরখা পরিধানে অভ্যস্থ হওয়ায় তাদের মধ্যে ‘ইপস্টেইন বার ভাইরাস’-এ আক্রান্তের হার খুবই কম। এই ভাইরাস নাক ও গলায় ক্যান্সারের কারণ হিসেবে কাজ করে। সুতরাং পর্দার বিধান পালনে অভ্যস্ত নারীরা নিজেদের লাজুকতা ও শালীনতা রক্ষার পাশাপাশি তাদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিপদের ঝুঁকি কমায়।
অতএব, ইসলামের প্রতিটি অনুশাসন বিজ্ঞানের মানদণ্ডে উত্তীর্ণ।
সূর্যের আলোতে বিদ্যমান Ultra Violet রশ্মি প্রচণ্ড গরমের সময় মেয়েদের নরম ত্বক ও দেহের জন্য ক্ষতিকর। বেপর্দা থাকার কারণে শরীরের অনাবৃত অংশে সূর্যরশ্মির প্রভাবে ত্বক ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিও থাকে। ইন্ডিয়ান ক্যান্সার সোসাইটির জয়েন্ট সেক্রেটারী জ্যোৎস্না গোভিল এ ব্যাপারে সতর্ক করে বলেন, গ্রীষ্মে যারা খোলামেলা থাকে বিশেষ করে দক্ষিণ ভারতীয়রা, তারা এ কারণে বেশি ক্ষতিকর হতে পারে। এটি শুধু অন্ত্রের প্রদাহই সৃষ্টি করে না, সঙ্গে ত্বক ক্যান্সারের ঝুঁকিও বাড়ায়। চর্ম ক্যান্সারের পূর্ব রোগ হচ্ছে Solar Keratosis। সূর্যের আলো সরাসরি গায়ে লাগলেই এই রোগ হয়। অথচ উপরোক্ত আয়াতানুযায়ী পর্দা করার মাধ্যমে কাপড় দিয়ে ঢাকা থাকলে এ রশ্মিগুলো ত্বক ও দেহ পর্যন্ত পৌঁছতে পারে না। রসায়ন বিজ্ঞানের দৃষ্টিতে শরীরের যে অংশ খোলা থাকে, সে-অংশে ‘মেলানিন’ নামক হরমোন বা প্রাণরস-এর পরিমাণ বেড়ে যায় ফলে রং কালো হয় এবং লাবণ্য কমে যায়।
অধ্যাপক কামাল মালাকার বলেন- সৌদী আরবের বেশীরভাগ মহিলাই পূর্ণ মুখঢাকা বোরখা পরিধানে অভ্যস্থ হওয়ায় তাদের মধ্যে ‘ইপস্টেইন বার ভাইরাস’-এ আক্রান্তের হার খুবই কম। এই ভাইরাস নাক ও গলায় ক্যান্সারের কারণ হিসেবে কাজ করে। সুতরাং পর্দার বিধান পালনে অভ্যস্ত নারীরা নিজেদের লাজুকতা ও শালীনতা রক্ষার পাশাপাশি তাদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত বিপদের ঝুঁকি কমায়।
অতএব, ইসলামের প্রতিটি অনুশাসন বিজ্ঞানের মানদণ্ডে উত্তীর্ণ।
👉 মহান আল্লাহ বলেন :
﴿وَهٰذَا كِتَابٌ أَنْزَلْنَاهُ مُبَارَكٌ فَاتَّبِعُوْهُ وَاتَّقُوْا لَعَلَّكُمْ تُرْحَمُوْنَ﴾
👉 “এটি এমন একটি গ্রন্থ যা আমি নাযিল করেছি খুব কল্যাণময়, অতএব এর অনুসরণ কর এবং ভয় কর-যাতে তোমরা করুণাপ্রাপ্ত হও”।
📖 (সূরাহ্ আল আন‘আম ৬ : ১৫৫)
📖 (সূরাহ্ আল আন‘আম ৬ : ১৫৫)
No comments:
Post a Comment