
আসসালামুআলাইকুম।
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, ‘মানুষ যখন মৃত্যুবরণ করে, তখন তার সমস্ত আমল বন্ধ হয়ে যায় কেবল তিনটি আমল ব্যতীত।
--------
(১) ছাদাক্বায়ে জারিয়াহ। (যেমন মসজিদ, মাদরাসা, ইয়াতীমখানা, রাস্তা ও বাঁধ নির্মাণ, অনাবাদী জমিকে আবাদকরণ, সুপেয় পানির ব্যবস্থাকরণ, দাতব্য চিকিৎসালয় ও হাসপাতাল স্থাপন বই ক্রয় করে বা ছাপিয়ে বিতরণ,বৃক্ষরোপণ ইত্যাদি)।
(২) ইলম, যা দ্বারা মানুষ উপকৃত হয়। (যা মানুষকে নির্ভেজাল তাওহীদ ও ছহীহ সুন্নাহর পথ দেখায় এবং যাবতীয় শিরক ও বিদ‘আত হ’তে বিরত রাখে। উক্ত উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে শিক্ষাদান করা,
ইসলামী শিক্ষা বিস্তারে সহযোগিতা প্রদান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ, বিশুদ্ধ আক্বীদা ও আমল সম্পন্ন বই- প্রবন্ধ লেখা, ছাপানো ও বিতরণ করা এবং এজন্য অন্যান্য স্থায়ী প্রচার মাধ্যম স্থাপন ও পরিচালনা করা ইত্যাদি)।
(৩) সুসন্তান, যে তার জন্য দো‘আ
করে’। (মৃতের জন্য সর্বোত্তম হাদিয়া হ’ল সুসন্তান, যে তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে, ছাদাক্বা করে, তার পক্ষ হ’তে হজ্জ করে ইত্যাদি)। { মুসলিম হা/১৬৩১, মিশকাত হা/২০৩ }
-
অন্য বর্ণনায় রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘মৃত্যুর পর কবরে থাকা অবস্থায় বান্দার সাতটি আমল জারী থাকে। (১) দ্বীনী ইলম শিক্ষা দান করা
(২) নদী-নালা প্রবাহিত করা
(৩) কূপ খনন করা
(৪) খেজুর তথা ফলবান বৃক্ষ রোপণ করা
(৫) মসজিদ নির্মাণ করা
(৬) কুরআন বিতরণ করা
(৭) এমন সন্তান রেখে যাওয়া, যে পিতার মৃত্যুর পর তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে’ ।
{ মুসনাদ বাযযার হা/৭২৮৯; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান; ছহীহুল জামে‘ হা/৩৬০২ }
--------
(১) ছাদাক্বায়ে জারিয়াহ। (যেমন মসজিদ, মাদরাসা, ইয়াতীমখানা, রাস্তা ও বাঁধ নির্মাণ, অনাবাদী জমিকে আবাদকরণ, সুপেয় পানির ব্যবস্থাকরণ, দাতব্য চিকিৎসালয় ও হাসপাতাল স্থাপন বই ক্রয় করে বা ছাপিয়ে বিতরণ,বৃক্ষরোপণ ইত্যাদি)।
(২) ইলম, যা দ্বারা মানুষ উপকৃত হয়। (যা মানুষকে নির্ভেজাল তাওহীদ ও ছহীহ সুন্নাহর পথ দেখায় এবং যাবতীয় শিরক ও বিদ‘আত হ’তে বিরত রাখে। উক্ত উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে শিক্ষাদান করা,
ইসলামী শিক্ষা বিস্তারে সহযোগিতা প্রদান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নির্মাণ, বিশুদ্ধ আক্বীদা ও আমল সম্পন্ন বই- প্রবন্ধ লেখা, ছাপানো ও বিতরণ করা এবং এজন্য অন্যান্য স্থায়ী প্রচার মাধ্যম স্থাপন ও পরিচালনা করা ইত্যাদি)।
(৩) সুসন্তান, যে তার জন্য দো‘আ
করে’। (মৃতের জন্য সর্বোত্তম হাদিয়া হ’ল সুসন্তান, যে তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে, ছাদাক্বা করে, তার পক্ষ হ’তে হজ্জ করে ইত্যাদি)। { মুসলিম হা/১৬৩১, মিশকাত হা/২০৩ }
-
অন্য বর্ণনায় রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘মৃত্যুর পর কবরে থাকা অবস্থায় বান্দার সাতটি আমল জারী থাকে। (১) দ্বীনী ইলম শিক্ষা দান করা
(২) নদী-নালা প্রবাহিত করা
(৩) কূপ খনন করা
(৪) খেজুর তথা ফলবান বৃক্ষ রোপণ করা
(৫) মসজিদ নির্মাণ করা
(৬) কুরআন বিতরণ করা
(৭) এমন সন্তান রেখে যাওয়া, যে পিতার মৃত্যুর পর তার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করে’ ।
{ মুসনাদ বাযযার হা/৭২৮৯; বায়হাক্বী, শু‘আবুল ঈমান; ছহীহুল জামে‘ হা/৩৬০২ }
আমাদের সমাজে মৃত ব্যক্তিকে নিয়ে যেসব আচার অনুষ্ঠান হয় তাকি এই আমলগুলোর মধ্যে পড়ে? যদি না পড়ে তাহলে অন্য কিছু করার কারনে মৃত ব্যক্তি কতটুকু উপকৃত হচ্ছে, অথচ সময় টাকা আমরা ঠিকই খরচ করছি, আর ভাবছি তাকে জান্নাতে পাঠানোর পথ করে ফেলছি। আমাদের উচিত মৃত ব্যক্তির জন্য সঠিক খাতে দান সদকা করা। তবেই তার আমলে ভাল কিছু যোগ হবে।দোয়া হল অন্তরের বিষয় আর তা আল্লাহর কাছে।
আল্লাহ সবাইকে বুজার তৌফিক দিন।
আল্লাহ সবাইকে বুজার তৌফিক দিন।
No comments:
Post a Comment