Tuesday, March 15, 2016

(বুখারী ও মুসলিম)




রাসুলুল্লাহ (সা) নামাজ কে গোসলের সাথে তুলনা করেছেন। নদীর গোসল, গোসলখানার গোসল না।সুবহানাল্লাহ।।।
কোন ব্যক্তি যদি দিনে ৫ বার নদীতে নেমে নিজেকে ডুয়ায়,পরিষ্কার করে; তাহলে ঔ গোসল কি তার গায়ে কোন ময়লা রাখবে??? না,অসম্ভব।
অবস্যই সকল ময়লা ধুয়ে মুছে যাবেই।।
আলহামদুলিল্লাহ।।
মুমিনের নামাজে খুশু খুযু থাকে,আল্লাহর সিজদা,যিকির, তাসবিহ,তাহলিল,দুয়াতে সে হারিয়ে যায়,ডুবে যায় ;মনে হয় যেন আল্লাহকে সে দেখেই ফেলেছে।।আল্লাহু আকবর।।
এই নামাজ মানুষ কে মানুষ বানায়,
ম্রিতকে জিন্দা বানায়.,
চোরকে পাহারাদার বানায়,
চরিত্রহীনকে চরিত্রবান বানায়,
অপকার্মকারীকে সৎ কর্মশীল বানায়।
কিন্তু আসলেই কি সেই নামাজ আমরা পড়ি??
নিজেকে নামাজের ডুবিয়ে ফেলতে পারি??
প্রতিদিন নদীতে গোসল করতে আসি,কিন্তু গোসল না করে,নদীর পাড়ে কিচ্ছুক্ষণ বসে নদীর পানি দেখে চলে যাই।না নদীতে ডুব দেই আর না আমাদের ময়লা পরিষ্কার হয়,,,,, ইল্লা মাশা আল্লাহ।
আল্লাহ আমাদের সেই মন দাও যেই মনকে
তোমার তাওহীদের সাগরে , তোমার জ্ঞানের সাগরে ডুবিয়ে দিয়ে তোমার প্রিয় বান্দাদের
মদ্ধ্যে সামিল হতে পারব।আমিন।
নিজেকে স্বরন করাই-- শাহানাজ।
"""""'''''''''''''''''''''''''''''''''''''
“যদি তোমাদের কারো (বাড়ীর) দরজার সামনে প্রবাহমান নদী থাকে এবং তাতে প্রত্যেক দিন পাঁচ বার গোসল করে, তাহলে কি তার (শরীরে) ময়লা বাকী থাকবে? (সাহাবীগণ) বললেন, ‘না’। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, ‘অনুরূপভাবে আল্লাহ পাঁচ ওয়াক্ত নামাযের দ্বারা (বান্দার) গুনাহকে মিটিয়ে দেন’।
(বুখারী ও মুসলিম)

No comments:

Post a Comment