আসুন জেনে নেই, ক্লাস ৯-১০ এর বোর্ডের বাংলা বইয়ে আমাদের শিশু কিশোররা কাদের লেখা গল্প-কবিতা পড়ছে...........
প্রথমে গদ্যের লিস্ট:
গদ্য-১, লেখক: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর-----
ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু, ব্রিটিশদের একনিষ্ঠ দালাল, ব্রিটিশবিরোধী ‘নীলদর্পন’ নাটকের মঞ্চে জুতা ছুঁড়ে মেরেছিল। বাংলায় মুসলিম বিদ্বেষী বিকৃত ইতিহাস বই লিখেছিল ইংরেজদের বই অনুবাদ করে।
গদ্য-২, লেখক: সঞ্জীবচন্দ্র চট্টপাধ্যায়-------- হিন্দু, বঙ্কিমচন্দ্রের ভাই, নতুন করে কিছু বলার নেই।
গদ্য-৩, লেখক: বঙ্গিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায়---------ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু, তার একটি বক্তব্য হলো, ‘ঢাকা শহরে আসিলে তিনটি জিনিস দেখিতে পাওয়া যায়, কাক, কুকুর ও মুসলমান।” (নাউযুবিল্লাহ)
গদ্য-৪, লেখক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর----------ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু, তার রচিত একটি নাটকের ডায়ালগ হচ্ছে, “যেখানে মুসলমান থাকে সেখানকার বাতাসও আমার কাছে বিষাক্ত বোধ হয়।”
গদ্য-৫, লেখক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর------- ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু,সতীদাহের স্বপক্ষে তার কবিতা, জ্বল জ্বল জ্বলরে আগুন, পরান সপিবে বিধবা বালা, জ্বল জ্বল জ্বলরে দ্বিগুণ, মিটবে এবার প্রাণের জ্বালা।
গদ্য-৬, লেখক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর-------ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু, এই লোকটার পৈতৃক সম্পত্তির মধ্যে ছিল তার দাদা দ্বারকানাথের বানানো কলকাতার সোনাগাছি এলাকার ৪৩টি পতিতালয়।
গদ্য-৭, লেখক: প্রমথ চৌধুরী--------হিন্দু, রবীন্দ্রর ভাইঝি ইন্দিরা দেবীর স্বামী। ইন্দিরা দেবী রবীন্দ্রর লিভ টুগেদারের পার্টনার ছিল বলে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘প্রথম আলো’ বইতে রয়েছে।
গদ্য-৮, লেখক: শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়----ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু, ‘মহেশ’ গল্প লিখেছে বলে বিভ্রান্ত হবে না। এই শরৎচন্দ্র কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী হিন্দু ছিল। নিচের তিনটি লিঙ্ক দেখুন (http://goo.gl/i2jELQ
প্রথমে গদ্যের লিস্ট:
গদ্য-১, লেখক: ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর-----
ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু, ব্রিটিশদের একনিষ্ঠ দালাল, ব্রিটিশবিরোধী ‘নীলদর্পন’ নাটকের মঞ্চে জুতা ছুঁড়ে মেরেছিল। বাংলায় মুসলিম বিদ্বেষী বিকৃত ইতিহাস বই লিখেছিল ইংরেজদের বই অনুবাদ করে।
গদ্য-২, লেখক: সঞ্জীবচন্দ্র চট্টপাধ্যায়-------- হিন্দু, বঙ্কিমচন্দ্রের ভাই, নতুন করে কিছু বলার নেই।
গদ্য-৩, লেখক: বঙ্গিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায়---------ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু, তার একটি বক্তব্য হলো, ‘ঢাকা শহরে আসিলে তিনটি জিনিস দেখিতে পাওয়া যায়, কাক, কুকুর ও মুসলমান।” (নাউযুবিল্লাহ)
গদ্য-৪, লেখক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর----------ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু, তার রচিত একটি নাটকের ডায়ালগ হচ্ছে, “যেখানে মুসলমান থাকে সেখানকার বাতাসও আমার কাছে বিষাক্ত বোধ হয়।”
গদ্য-৫, লেখক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর------- ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু,সতীদাহের স্বপক্ষে তার কবিতা, জ্বল জ্বল জ্বলরে আগুন, পরান সপিবে বিধবা বালা, জ্বল জ্বল জ্বলরে দ্বিগুণ, মিটবে এবার প্রাণের জ্বালা।
গদ্য-৬, লেখক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর-------ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু, এই লোকটার পৈতৃক সম্পত্তির মধ্যে ছিল তার দাদা দ্বারকানাথের বানানো কলকাতার সোনাগাছি এলাকার ৪৩টি পতিতালয়।
গদ্য-৭, লেখক: প্রমথ চৌধুরী--------হিন্দু, রবীন্দ্রর ভাইঝি ইন্দিরা দেবীর স্বামী। ইন্দিরা দেবী রবীন্দ্রর লিভ টুগেদারের পার্টনার ছিল বলে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ‘প্রথম আলো’ বইতে রয়েছে।
গদ্য-৮, লেখক: শরৎচন্দ্র চট্টপাধ্যায়----ইসলাম বিদ্বেষী হিন্দু, ‘মহেশ’ গল্প লিখেছে বলে বিভ্রান্ত হবে না। এই শরৎচন্দ্র কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী হিন্দু ছিল। নিচের তিনটি লিঙ্ক দেখুন (http://goo.gl/i2jELQ
গদ্য-৯, লেখক: রোকেয়া শাখাওয়াত হোসেন----ইসলাম বিরোধী ব্রিটিশ দালাল। তার প্রতিষ্ঠিত স্কুলের প্রশংসা করেছিল ব্রিটিশরা। মুসলিম সমাজকে নষ্ট করতেই সে নারীবাদের বীজ ঢুকিয়েছিল।
গদ্য-১০, লেখক: ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ------- সূফি, ভালো
গদ্য-১১, লেখক: মুহম্মদ লুৎফর রহমান------- জানা নেই
গদ্য-১২, লেখক: এস ওয়াজেদ আলী-----জানা নেই
গদ্য-১৩, লেখক: বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়-------- হিন্দু কাফির
গদ্য-১৪, লেখক: মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী--------- জানা নেই
গদ্য-১৫, লেখক: বনফুল (বলাই চাদ)-----হিন্দু কাফির
গদ্য-১৬, লেখক: কাজী নজরুল ইসলাম--------ভালো
গদ্য-১৭, লেখক: মোতাহার হোসেন চৌধুরী-------তার সবগুলো মেয়েকে সে রবীন্দ্রসংগীত শিখিয়েছিল। তার মেয়ে সনজীদা খাতুন ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা। এসব গোমরাহ লোকদের কারণেই আজকের মুসলিম সমাজে হিন্দুয়ানীর বীজ ঢুকেছে।
গদ্য-১৮, লেখক: সৈয়দ মুজতবা আলী------- সর্বপ্রথম ‘আনন্দ পুরষ্কার’ তাকেই দেয়া হয়েছিল। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর সে এদেশে থাকতে চাইতো না। কলকাতার পরিবেশই তার কাছে ভালো লাগত এবং তার পরিবার এদেশে থাকলেও সে মূলত কলকাতাতেই থাকতো।
গদ্য-১৯, লেখক: রনেশ দাশগুপ্ত-------- হিন্দু, কমিউনিস্ট (এভরি নাস্তিক ইজ এ ছুপা হিন্দু)
গদ্য-২০, লেখক: কবীর চৌধুরী----------ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক। নতুন করে কিছু বলার নেই।
গদ্য-২১, লেখক: আবু ইহসাক----------- জানা নেই
গদ্য-২২, লেখক: জাহানারা ইমাম---------জানা নেই।
গদ্য-২৩, লেখক: মমতাজ উদ্দিন আহমদ-------গোমরাহ বা পথভ্রষ্ট।
গদ্য-২৪, লেখক: জহির রায়হান-------- আলিয়া মাদ্রাসা থেকে বের হয়ে হয়েছিল সিনেমা মেকার। অর্থাৎ গোমরাহ বা পথভ্রষ্ট।
গদ্য-২৫, লেখক: আনিসুজ্জামান---------- ‘পদ্মভূষণ’ প্রাপ্ত সিলমারা ভারতের দালাল।
গদ্য-২৬, লেখক: হায়াৎ মামুদ----জানা নেই
গদ্য-২৭, লেখক: হুমায়ুন আজাদ--- হে হে, নতুন করে কিছু বলার আছে কী!
গদ্য-২৮, লেখক: সেলিনা হোসেন-------- কট্টর ইসলামবিদ্বেষী। নতুন করে কিছু বলার নেই।
গদ্য-২৯, লেখক: হুমায়ুন আহমেদ-------- ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক
গদ্য-৩০, লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল---------সুলতানা চক্রবর্তীর সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের ষড়যন্ত্রে নিয়োজিত, কট্টর ইসলামবিদ্বেষী।
মোট গদ্য=৩০টি
চিহ্নিত হিন্দু, ইসলাম বিদ্বেষী, নাস্তিক ও গোমরাহ বা পথভ্রষ্টদের লেখা = ২২টি
শতকরা হিসেবে ইসলাম বিরোধী ও কাফির লেখকদের কবিতা রয়েছে = ৭৩.৩৩ %
দ্বিতীয়, পদ্যের লিস্ট:
পদ্য-১, লেখক: জ্ঞানদাস--- ইসলাম বিদ্বেষী উগ্র হিন্দু, ইসকনীদের প্রিয় কবি, কৃষ্ণকে নিয়ে কবিতা লেখার জন্য। আওয়ামী সরকার কী দেশের সব মানুষকে ইসকনী বানাতে চায়?
পদ্য-২, লেখক: ভারতচন্দ্র----- হিন্দু, রসময় গুপ্তের আদিপুরুষ। ‘রসমঞ্জরী নামে চরম অশ্লীল একটি কাব্যগ্রন্থ তার রয়েছে। যেমন “মেদিনী হইল মাটি নিতম্ব দেখিয়া, অদ্যপি কাঁপিয়া উঠে থাকিয়া থাকিয়া।”
পদ্য-৩, লেখক: লালনশাহ----- আগে হিন্দু, পরে বাউল ধর্ম। বাউলসাধনায় মেয়েদের মাসিকের রক্ত ও পুরুষের বীর্য গলঃধকরণ করতে হয়। নতুন করে কিছু বলা নিষ্প্রয়োজন।
পদ্য-৪, লেখক: মুধূসুদন দত্ত------আগে হিন্দু পরে খ্রিস্টান
পদ্য-৫, লেখক: রঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায়--- বঙ্কিমের সমসাময়িক চরম মুসলিম বিদ্বেষী হিন্দু। তার কবিতায় রয়েছে “তেল ও পানি যেভাবে মিশবে না, সাপ ও বেজি যেভাবে শত্রুতা পোষণ করে, ঠিখ সেভাবেই মুসলমান ও হিন্দু কখনো মিলবে না।”(চরম সত্য কথা, যা আমি বিশ্বাস করি)
পদ্য-৬, লেখক: হেমচন্দ্র বন্দোপাধ্যায়--- রঙ্গলালের মতোই আরেকজন চরম মুসলিম বিদ্বেষী। এদের দুজনের সম্পর্কে জানতে বাংলা একাডেমীর “আধুনিক বাংলা কাব্যে হিন্দু-মুসলমান সম্পর্ক” বইটি পড়তে পারেন।
পদ্য-৭, লেখক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর--- কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী হিন্দু
পদ্য-৮, লেখক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর--- কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী হিন্দু
পদ্য-৯, লেখক: যতীন্দ্রমোহনবাগচী---- হিন্দু কাফির
পদ্য-১০, লেখক: সতেন্দ্রনাথ দত্ত------- হিন্দু কাফির
পদ্য-১১, লেখক: সুকুমার রায়-------- হিন্দু কাফির
পদ্য-১২, লেখক: কাজী নজরুল ইসলাম ---- ভালো
পদ্য-১৩, লেখক: কাজী নজরুল ইসলাম ---- ভালো
পদ্য-১৪, লেখক: জীবননান্দ দাশ----- হিন্দু কাফির
পদ্য-১৫, লেখক: জসীম উদ্দিন ------পরিস্কার জানা নেই
পদ্য-১৬, লেখক: বিষ্ণু দে------- হিন্দু কাফির
পদ্য-১৭, লেখক: সুূফিয়া কামাল----গোমরাহ বা পথভ্রষ্ট, রবীন্দ্রভক্ত, সিআইএ এজেন্ট সুলতানা কামাল চক্রবর্তীর মা।
পদ্য-১৮, লেখক: সিকান্দার আবু জাফর -- জানা নেই
পদ্য-১৯, লেখক: ফররুখ আহমদ ----ভালো
পদ্য-২০, লেখক: আহসান হাবীব ---জানা নেই
পদ্য-২১, লেখক: আবুল হোসেন ---জানা নেই
পদ্য-২২, লেখক: সুকান্ত ভট্টচার্য--- কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী কমিউনিস্ট হিন্দু হিন্দু
পদ্য-২৩, লেখক: শামসুর রহমান----ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক
পদ্য-২৪, লেখক: হাসান হাফিজুর রহমান ---জানা নেই
পদ্য-২৫, লেখক: সৈয়দ শামুসুল হক-- ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক, লুইচ্চা
পদ্য-২৬, লেখক: আল মাহমুদ ---জামায়াতপন্থী
পদ্য-২৭, লেখক: রফিক আজাদ ---জানা নেই
পদ্য-২৮, লেখক: নির্মলেন্দু গুন--- কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী হিন্দু
পদ্য-২৯, লেখক: কামাল চৌধুরী ---জানা নেই
পদ্য-৩০, লেখক: রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ---- তসলিমার সাবেক স্বামী, যে সিফিলিসে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিল। এদের কবিতাই পড়ছে আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম!
মোট কবিতা = ৩০টি
চিহ্নিত হিন্দু, ইসলাম বিদ্বেষী, নাস্তিক ও গোমরাহ বা পথভ্রষ্টদের লেখা = ১৯টি
চিহ্নিত ইসলাম বিরোধী ও কাফির লেখকদের কবিতা রয়েছে = ৬৩.৩৩ %
অর্থাৎ ক্লাস ৯-১০ এর বাংলা বইয়ে মোট লেখা রয়েছে ৩০+৩০ = ৬০টি
এরমধ্যে চিহ্নিত কাফির, নাস্তিক ও ইসলাম বিদ্বেষীদের লেখা রয়েছে = ২২+১৯ = ৪১টি
শতকরা হিসেবে এর পরিমাণ = ৬৮.৩৩ %
এবার আপনারাই বলুন,
যে জাতি শিশুদের ৬৮.৩৩ শতাংশ শিক্ষা দেয় কাফির, নাস্তিক ও ইসলাম বিদ্বেষীদের দিয়ে সে জাতি ভবিষ্যতে কি হবে ?? মুসলমান হবে, না নাস্তিক-মুরতাদ ও ইসলাম বিদ্বেষী হবে ?
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের দেশে সিলেবাস নিয়ে এ জঘন্য চক্রান্ত কিছুতেই চলতে পারে না। তাই অবিলম্বে এ সকল কাফির-নাস্তিক ও মুরতাদদের লেখা বাদ দিয়ে মুসলমানদের লেখা সিলেবাসভূক্ত করার দাবি জানাচ্ছি।
গদ্য-১০, লেখক: ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ------- সূফি, ভালো
গদ্য-১১, লেখক: মুহম্মদ লুৎফর রহমান------- জানা নেই
গদ্য-১২, লেখক: এস ওয়াজেদ আলী-----জানা নেই
গদ্য-১৩, লেখক: বিভূতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়-------- হিন্দু কাফির
গদ্য-১৪, লেখক: মোহাম্মদ ওয়াজেদ আলী--------- জানা নেই
গদ্য-১৫, লেখক: বনফুল (বলাই চাদ)-----হিন্দু কাফির
গদ্য-১৬, লেখক: কাজী নজরুল ইসলাম--------ভালো
গদ্য-১৭, লেখক: মোতাহার হোসেন চৌধুরী-------তার সবগুলো মেয়েকে সে রবীন্দ্রসংগীত শিখিয়েছিল। তার মেয়ে সনজীদা খাতুন ছায়ানটের প্রতিষ্ঠাতা। এসব গোমরাহ লোকদের কারণেই আজকের মুসলিম সমাজে হিন্দুয়ানীর বীজ ঢুকেছে।
গদ্য-১৮, লেখক: সৈয়দ মুজতবা আলী------- সর্বপ্রথম ‘আনন্দ পুরষ্কার’ তাকেই দেয়া হয়েছিল। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর সে এদেশে থাকতে চাইতো না। কলকাতার পরিবেশই তার কাছে ভালো লাগত এবং তার পরিবার এদেশে থাকলেও সে মূলত কলকাতাতেই থাকতো।
গদ্য-১৯, লেখক: রনেশ দাশগুপ্ত-------- হিন্দু, কমিউনিস্ট (এভরি নাস্তিক ইজ এ ছুপা হিন্দু)
গদ্য-২০, লেখক: কবীর চৌধুরী----------ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক। নতুন করে কিছু বলার নেই।
গদ্য-২১, লেখক: আবু ইহসাক----------- জানা নেই
গদ্য-২২, লেখক: জাহানারা ইমাম---------জানা নেই।
গদ্য-২৩, লেখক: মমতাজ উদ্দিন আহমদ-------গোমরাহ বা পথভ্রষ্ট।
গদ্য-২৪, লেখক: জহির রায়হান-------- আলিয়া মাদ্রাসা থেকে বের হয়ে হয়েছিল সিনেমা মেকার। অর্থাৎ গোমরাহ বা পথভ্রষ্ট।
গদ্য-২৫, লেখক: আনিসুজ্জামান---------- ‘পদ্মভূষণ’ প্রাপ্ত সিলমারা ভারতের দালাল।
গদ্য-২৬, লেখক: হায়াৎ মামুদ----জানা নেই
গদ্য-২৭, লেখক: হুমায়ুন আজাদ--- হে হে, নতুন করে কিছু বলার আছে কী!
গদ্য-২৮, লেখক: সেলিনা হোসেন-------- কট্টর ইসলামবিদ্বেষী। নতুন করে কিছু বলার নেই।
গদ্য-২৯, লেখক: হুমায়ুন আহমেদ-------- ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক
গদ্য-৩০, লেখক: মুহম্মদ জাফর ইকবাল---------সুলতানা চক্রবর্তীর সাথে পার্বত্য চট্টগ্রামের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘনের ষড়যন্ত্রে নিয়োজিত, কট্টর ইসলামবিদ্বেষী।
মোট গদ্য=৩০টি
চিহ্নিত হিন্দু, ইসলাম বিদ্বেষী, নাস্তিক ও গোমরাহ বা পথভ্রষ্টদের লেখা = ২২টি
শতকরা হিসেবে ইসলাম বিরোধী ও কাফির লেখকদের কবিতা রয়েছে = ৭৩.৩৩ %
দ্বিতীয়, পদ্যের লিস্ট:
পদ্য-১, লেখক: জ্ঞানদাস--- ইসলাম বিদ্বেষী উগ্র হিন্দু, ইসকনীদের প্রিয় কবি, কৃষ্ণকে নিয়ে কবিতা লেখার জন্য। আওয়ামী সরকার কী দেশের সব মানুষকে ইসকনী বানাতে চায়?
পদ্য-২, লেখক: ভারতচন্দ্র----- হিন্দু, রসময় গুপ্তের আদিপুরুষ। ‘রসমঞ্জরী নামে চরম অশ্লীল একটি কাব্যগ্রন্থ তার রয়েছে। যেমন “মেদিনী হইল মাটি নিতম্ব দেখিয়া, অদ্যপি কাঁপিয়া উঠে থাকিয়া থাকিয়া।”
পদ্য-৩, লেখক: লালনশাহ----- আগে হিন্দু, পরে বাউল ধর্ম। বাউলসাধনায় মেয়েদের মাসিকের রক্ত ও পুরুষের বীর্য গলঃধকরণ করতে হয়। নতুন করে কিছু বলা নিষ্প্রয়োজন।
পদ্য-৪, লেখক: মুধূসুদন দত্ত------আগে হিন্দু পরে খ্রিস্টান
পদ্য-৫, লেখক: রঙ্গলাল বন্দোপাধ্যায়--- বঙ্কিমের সমসাময়িক চরম মুসলিম বিদ্বেষী হিন্দু। তার কবিতায় রয়েছে “তেল ও পানি যেভাবে মিশবে না, সাপ ও বেজি যেভাবে শত্রুতা পোষণ করে, ঠিখ সেভাবেই মুসলমান ও হিন্দু কখনো মিলবে না।”(চরম সত্য কথা, যা আমি বিশ্বাস করি)
পদ্য-৬, লেখক: হেমচন্দ্র বন্দোপাধ্যায়--- রঙ্গলালের মতোই আরেকজন চরম মুসলিম বিদ্বেষী। এদের দুজনের সম্পর্কে জানতে বাংলা একাডেমীর “আধুনিক বাংলা কাব্যে হিন্দু-মুসলমান সম্পর্ক” বইটি পড়তে পারেন।
পদ্য-৭, লেখক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর--- কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী হিন্দু
পদ্য-৮, লেখক: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর--- কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী হিন্দু
পদ্য-৯, লেখক: যতীন্দ্রমোহনবাগচী---- হিন্দু কাফির
পদ্য-১০, লেখক: সতেন্দ্রনাথ দত্ত------- হিন্দু কাফির
পদ্য-১১, লেখক: সুকুমার রায়-------- হিন্দু কাফির
পদ্য-১২, লেখক: কাজী নজরুল ইসলাম ---- ভালো
পদ্য-১৩, লেখক: কাজী নজরুল ইসলাম ---- ভালো
পদ্য-১৪, লেখক: জীবননান্দ দাশ----- হিন্দু কাফির
পদ্য-১৫, লেখক: জসীম উদ্দিন ------পরিস্কার জানা নেই
পদ্য-১৬, লেখক: বিষ্ণু দে------- হিন্দু কাফির
পদ্য-১৭, লেখক: সুূফিয়া কামাল----গোমরাহ বা পথভ্রষ্ট, রবীন্দ্রভক্ত, সিআইএ এজেন্ট সুলতানা কামাল চক্রবর্তীর মা।
পদ্য-১৮, লেখক: সিকান্দার আবু জাফর -- জানা নেই
পদ্য-১৯, লেখক: ফররুখ আহমদ ----ভালো
পদ্য-২০, লেখক: আহসান হাবীব ---জানা নেই
পদ্য-২১, লেখক: আবুল হোসেন ---জানা নেই
পদ্য-২২, লেখক: সুকান্ত ভট্টচার্য--- কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী কমিউনিস্ট হিন্দু হিন্দু
পদ্য-২৩, লেখক: শামসুর রহমান----ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক
পদ্য-২৪, লেখক: হাসান হাফিজুর রহমান ---জানা নেই
পদ্য-২৫, লেখক: সৈয়দ শামুসুল হক-- ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক, লুইচ্চা
পদ্য-২৬, লেখক: আল মাহমুদ ---জামায়াতপন্থী
পদ্য-২৭, লেখক: রফিক আজাদ ---জানা নেই
পদ্য-২৮, লেখক: নির্মলেন্দু গুন--- কট্টর মুসলিম বিদ্বেষী হিন্দু
পদ্য-২৯, লেখক: কামাল চৌধুরী ---জানা নেই
পদ্য-৩০, লেখক: রুদ্র মুহম্মদ শহীদুল্লাহ---- তসলিমার সাবেক স্বামী, যে সিফিলিসে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছিল। এদের কবিতাই পড়ছে আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ প্রজন্ম!
মোট কবিতা = ৩০টি
চিহ্নিত হিন্দু, ইসলাম বিদ্বেষী, নাস্তিক ও গোমরাহ বা পথভ্রষ্টদের লেখা = ১৯টি
চিহ্নিত ইসলাম বিরোধী ও কাফির লেখকদের কবিতা রয়েছে = ৬৩.৩৩ %
অর্থাৎ ক্লাস ৯-১০ এর বাংলা বইয়ে মোট লেখা রয়েছে ৩০+৩০ = ৬০টি
এরমধ্যে চিহ্নিত কাফির, নাস্তিক ও ইসলাম বিদ্বেষীদের লেখা রয়েছে = ২২+১৯ = ৪১টি
শতকরা হিসেবে এর পরিমাণ = ৬৮.৩৩ %
এবার আপনারাই বলুন,
যে জাতি শিশুদের ৬৮.৩৩ শতাংশ শিক্ষা দেয় কাফির, নাস্তিক ও ইসলাম বিদ্বেষীদের দিয়ে সে জাতি ভবিষ্যতে কি হবে ?? মুসলমান হবে, না নাস্তিক-মুরতাদ ও ইসলাম বিদ্বেষী হবে ?
সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের দেশে সিলেবাস নিয়ে এ জঘন্য চক্রান্ত কিছুতেই চলতে পারে না। তাই অবিলম্বে এ সকল কাফির-নাস্তিক ও মুরতাদদের লেখা বাদ দিয়ে মুসলমানদের লেখা সিলেবাসভূক্ত করার দাবি জানাচ্ছি।
No comments:
Post a Comment