গুরুত্বপূর্ণ ৩০টি আমল।
-------------------------------
১- ইসলামের রুকুন সমূহের হিফাযত বা সংরক্ষণ করা ।(বুখারী/মুসলিম)
-------------------------------
১- ইসলামের রুকুন সমূহের হিফাযত বা সংরক্ষণ করা ।(বুখারী/মুসলিম)
২- কাজ,কর্ম ও কথা বার্তায় সত্যবাদী হওয়া।(বুখারী/মুসলিম)
৩- আল্লাহর রাস্তায় হালাল উপার্জন হতে খরচ করা ।(বুখারী/মসলিম)
৪- ব্যাপক আকারে সালামের প্রচলন করা।(তিরমিযী হা:নং২৪৮৫,ইবনে মাজাহ হা:নং ১৩৩৪)
৫- মাসজিদ নির্মাণ করা।(বুখারী হা:নং৪৫০,মুসলিম হা:নং৫৩৩)
৬- ইয়াতিম,অনাথ বাচ্চাদের প্রতিপালন করা।(মুসলিম হা:নং ২৯৮৩)
৭- আত্মীয়তার সম্পর্ক ঠিক রাখা।(বুখারী/মুসলিম)
৮- সৎচরিত্রের অধিকারী হওয়া।(তিরমিযী হা:নং ২০০৪)
৯- ফযর ও আসর নামায জামাআতের সাথে আদায়ের ব্যাপারে যত্মশীল হওয়া।(মুসলিম হা:নং৬৩৫)
১০- নফল ও সুন্নাতে মুয়াক্কাদাহ নামায গুলোর বেশীবেশী হিফাযাত করা।(মুসলিম হা:নং ৭২৮)
১১-নামায পড়ার জন্য পায়ে হেঁটে বেশী বেশী মাসজিদে গমন করা।(বুখারী হা:নং৬৬২,মুসলিম হা:নং ৬৬৯)
১২-কষ্টদায়ক জিনিস রাস্তা থেকে অপসারণ করা বা দুরে সরানো।(মুসলিম হা:নং ১৯১৪)
১৩-অসুস্হ্য রোগীদের কে যিয়ারাত বা পরিদর্শন করতে যাওয়া।(মুসলিম হা:নং ২৫৬৮)
১৪-রাগ বা ক্রোধ দমন ও সংবরণ করা।
( সাহীহুল জা‘মে হা:নং ৭৩৭৪)
( সাহীহুল জা‘মে হা:নং ৭৩৭৪)
১৫-মছিবতের সময় ধর্য্য ধারণ করা।
(বুখারী ৫৬৫২)
(বুখারী ৫৬৫২)
১৬- কবুল হাজ্জ ।(বুখারী হা:নং ১৭৭৩,মুসলিম হা:নং ১৩৪৯)
১৭-বেশীবেশী সাদকাহ তথা দান খায়রাত করা।(মুসনাদে আহমাদ ৩৯১/৫)
১৮-মুখমন্ডল ও যৌনাংগের হিফাযাত করা।(বুখারী ৬৪৭৪)
১৯- ফরজ নামাযের পর আয়াতুল কুরসী পাঠ করা।(নাসায়ী/ফি আমালিল ইয়াম ওয়াল লাইল,১৮২পৃ:হা:১০০)
২০-সুরা ইখলাস পাঠ করা।(মুয়াত্তা ১/২০৭-তিরমিযী ৮৯৭)
২১-রাতে তাহাজ্জুদ নামায পড়া।(তিরমিযী-২৪৮৫)
২২-হিংসা বিদ্বেষ করা থেকে হৃদয় মন কে পবিত্র করা।(মুসনাদে আহমাদ ৩/১৬৬)
২৩-স্ত্রী স্বামীর আনুগত্য করা।(সহীহ ইবনে হিববান ১২৯৬,মুসনাদে আহমাদ ১/১৯১)
২৪-আল্লাহ তা’য়ালার নাম সমূহ অর্থসহ মুখস্ত করা।(বুখারী/ মুসলিম)
২৫-আল হায়া তথা লজ্জাশীলতা বজায় রাখা।(তিরমিযী হা:নং২০০৯)
২৬-আল্লাহ তা’য়ালার সন্তষ্টির জন্য জ্ঞানার্জন করা।(মুসলিম ২৬৯৯)
২৭-পিতা মাতার সহিত সদাচারণ করা।(আত তাবরানী ফিল মু‘জামিল কাবীর ২২০২)
২৮-আল্লাহর একত্ববাদে বিশ্বাসী হওয়া।(মুসলিম)
২৯-ওয়াক্ত অনুযায়ী ফরজ নামায আদায় করা।(মুসলিম)
৩০-আল্লাহর পথে জিহাদ করা।(বুখারী ২৮১৮,মুসলিম ১৭৪২
হে মুসলিম মিল্লাত! আসুন জান্নাতের মত অনন্য সুখের নিবাস গড়ি। জান্নাতের প্রত্যাশী হয়ে উপরোক্ত আমাল গুলি
করি। প্রভুর নিকট প্রার্থনা করি এবং দু‘আয় বলি,আল্লাহুম্মা ইন্না নাস আলুকাল জান্নাতুল ফিরদাউসি ওয়ামা ইউ
কাররাবু ইলায়হি মিন কাউলিন ওয়া আমালিন। আমীন।
করি। প্রভুর নিকট প্রার্থনা করি এবং দু‘আয় বলি,আল্লাহুম্মা ইন্না নাস আলুকাল জান্নাতুল ফিরদাউসি ওয়ামা ইউ
কাররাবু ইলায়হি মিন কাউলিন ওয়া আমালিন। আমীন।
No comments:
Post a Comment