কোন রমণী হুযুর সা. এর পূর্বে জান্নাতে যাবে?
হযরত আবু হুরায়রা রা. থেকে বর্ণিত, হুযুর সা. বলেনঃ সর্বপ্রথম আমি জান্নাতের দ্বার উন্মুক্ত করবো। কিন্তু হ্যা! তখন এক রমণীকে আমার পূর্বেই জান্নাতে গমন করতে দেখবো।
তখন আমি জিজ্ঞাসা করবো যে, কি ব্যাপার! তুমি কে?
তখন সে বলবে, আমি ঐ রমণী, যে স্বীয় স্বামীর মৃত্যুর পর, ইয়াতিম সন্তানের প্রতিপালনের জন্য, অন্য কারো সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া থেকে বিরত ছিলাম।
কোন রমণী জান্নাতে হুযুর সা. এর পার্শে স্থান পাবে?
হযরত আউফ ইবনে মালিক রাঃ থেকে বর্নিত, হুযুর সা. বলেনঃ আমি এবং ঐ বিধবা রমণী, যে স্বামীর মৃত্যুর পর স্বীয় সন্তানের প্রতিপালনে আত্মনিয়োগ করে ২য় স্বামী গ্রহন না করে ধৈর্য ধারন করে জীবন যাপন করলো, সে আর আমি জান্নাতে এতোই পাশাপাশি থাকবো, যেভাবে হাতের দুটি আঙ্গল পাশাপাশি একত্রে মিলে থাকে।
হযরত সায়াল ইবনে সায়াদ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, নবী করীম (সঃ) এরশাদ করেছেনঃ আমি এবং ইয়াতীম ও কাঙ্গালের লালন-পালনকারী জান্নাতে এভাবে অবস্থান করবো। এই বলে হুযুর (সঃ) তার শাহাদাত এবং মধ্যাঙ্গলীর মধ্যে সামান্য ফাঁক করে এ দিকে ইঙ্গিত করলেন।
(বুখারী, মুসলিম)
তখন আমি জিজ্ঞাসা করবো যে, কি ব্যাপার! তুমি কে?
তখন সে বলবে, আমি ঐ রমণী, যে স্বীয় স্বামীর মৃত্যুর পর, ইয়াতিম সন্তানের প্রতিপালনের জন্য, অন্য কারো সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া থেকে বিরত ছিলাম।
কোন রমণী জান্নাতে হুযুর সা. এর পার্শে স্থান পাবে?
হযরত আউফ ইবনে মালিক রাঃ থেকে বর্নিত, হুযুর সা. বলেনঃ আমি এবং ঐ বিধবা রমণী, যে স্বামীর মৃত্যুর পর স্বীয় সন্তানের প্রতিপালনে আত্মনিয়োগ করে ২য় স্বামী গ্রহন না করে ধৈর্য ধারন করে জীবন যাপন করলো, সে আর আমি জান্নাতে এতোই পাশাপাশি থাকবো, যেভাবে হাতের দুটি আঙ্গল পাশাপাশি একত্রে মিলে থাকে।
হযরত সায়াল ইবনে সায়াদ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত, নবী করীম (সঃ) এরশাদ করেছেনঃ আমি এবং ইয়াতীম ও কাঙ্গালের লালন-পালনকারী জান্নাতে এভাবে অবস্থান করবো। এই বলে হুযুর (সঃ) তার শাহাদাত এবং মধ্যাঙ্গলীর মধ্যে সামান্য ফাঁক করে এ দিকে ইঙ্গিত করলেন।
(বুখারী, মুসলিম)
No comments:
Post a Comment