আমরা অনেকেই সহীহ্ দলিল থাকার পরও
ভুল আমল করে যাচ্ছি! যদি বলা হয় ভাই আপনী যে আমল করছেন তা তো কোন হাদীস বা কোরআনে নেই! তখন তারা বলে বাপ দাদারা যে করেছে!
আল্লাহ তাদের উদ্দেশে বলেন -
ভুল আমল করে যাচ্ছি! যদি বলা হয় ভাই আপনী যে আমল করছেন তা তো কোন হাদীস বা কোরআনে নেই! তখন তারা বলে বাপ দাদারা যে করেছে!
আল্লাহ তাদের উদ্দেশে বলেন -
" যখন তাদের বলা হয় তোমরা এসো আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন সেদিকে এবং রসূলের দিকে"তখন তারা বলে আমরা আমাদের বাপ-দাদাদের কে যারউপর পেয়েছি তা-ইআমাদের জন্য যথেষ্ট। যদি তাদের বাপ-দাদারা কিছু না জানলেও এবং তারা সঠিকপথ না পেলেও কিতারা এরূপ করবে?"( সূরা-মায়িদা-আয়াত নং-১০৪)
কুরআনে আরও বর্ণিত হয়েছেঃ"তাদেরকে যখন বলা হয় আল্লাহ যা অবতীর্ণ করেছেন তা অনুসরণ করো। তারা বলে,বরং আমরা আমাদের বাপ-দাদাদেরকে যাতে পেয়েছি তারই অনুসরণ করব।যদিও শয়তান যদি তাদেরকে জাহান্নামের শাস্তির দিকে আহ্বান করে, তবুও কি?"(সূরা লুকমান-আয়াত নং-২১)
অর্থাৎ- ইসলাম পালনের ক্ষেত্রে আল্লাহ এবং রসূলের কথাকেই প্রাধান্য দিতে হবে। বাপ-দাদা সহ আরও অন্য কারো অন্ধ আনুগত্য করে ইসলাম পালন করা যাবে না।কেননা মানুষ মাত্রই ভুল করে থাকে।যেমন-আল্লাহর উদ্দেশ্যেই পশু জবাহ করতে হয়, কিন্তু বাপ-দাদারা বলেছে মাজারের জন্যও করবে।আপনি যদি আল্লাহর কথা উপেক্ষা করে বাপ-দাদার এই রীতি-নীতি পালনকরেন তাহলে বাপ-দাদার এরূপ অজ্ঞ পূর্ণ আদেশ পালন করাটা হবে হারাম ও শিরক।মূলত শয়তানএ শিরক করানোর মাধ্যমে জাহান্নামে নিয়ে যাচ্ছে!!!সুতরাং বাপ-দাদা বা ভিন্ন কোন ব্যক্তি বা আলেম হোক। ইসলাম পালনের ক্ষেত্রে এদের কথাও কাজকে কুরআন এবং মুহাম্মাদ(সাল্লাল্লহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)- এর সহী/বিশুদ্ধ হাদীসের সাথে যাচাই করা একান্ত জরুরী।
No comments:
Post a Comment