মুত্তাক্বী হওয়ার জন্য শর্ত।
-----------------------------------
আলহা’মদু লিল্লাহি রব্বিল আ’লামীন ।
ইসলামে মানুষে মানুষে কোন ভেদাভেদ নেই। আল্লাহর কাছে সেই ব্যক্তি অধিক
সম্মানিত যার তাক্বওয়া বেশী । আল্লাহর
নৈকট্যলাভের তথা আল্লাহর কাছে ও
মানুষের মধ্যে সম্মানীত হওয়ার মাপকাঠি
হচ্ছে তাক্বওয়া । আর যার মধ্যে তাক্বওয়া
আছে তাকে মুত্তাক্কী বলা হয় । আর
মুত্তাক্কী হওয়ার জন্য ১০ টি শর্ত রয়েছে
অর্থাৎ যার কাছে এই ১০ টি কাজ
(ফরয,ওয়াজিব,সুন্নতে ময়াক্কাদা পালনের
পর) পাওয়া যাবে সেই মুত্তাক্কী হবে ।
-----------------------------------
আলহা’মদু লিল্লাহি রব্বিল আ’লামীন ।
ইসলামে মানুষে মানুষে কোন ভেদাভেদ নেই। আল্লাহর কাছে সেই ব্যক্তি অধিক
সম্মানিত যার তাক্বওয়া বেশী । আল্লাহর
নৈকট্যলাভের তথা আল্লাহর কাছে ও
মানুষের মধ্যে সম্মানীত হওয়ার মাপকাঠি
হচ্ছে তাক্বওয়া । আর যার মধ্যে তাক্বওয়া
আছে তাকে মুত্তাক্কী বলা হয় । আর
মুত্তাক্কী হওয়ার জন্য ১০ টি শর্ত রয়েছে
অর্থাৎ যার কাছে এই ১০ টি কাজ
(ফরয,ওয়াজিব,সুন্নতে ময়াক্কাদা পালনের
পর) পাওয়া যাবে সেই মুত্তাক্কী হবে ।
শর্তগুলো নিম্নে উল্লেখ করা হল :
১. গীবত না করা ।
২. কারো সম্পর্কে কুধারণা না করা ।
৩. পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করা।
৪. চোখকে অবনমিত রাখা ( হেফাযত করা
তথা হারাম জিনিস না দেখা ) ।
৫. কাউকে উপহাস না করা । ( অনেকে আছে
যারা কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হলে হাসাহাসি করে
। যেমন বন্ধুরা হাটার সময় কেউ পিছলে পড়ল
। এমন সময় অন্যরা খিলখিল করে হেসে ওঠে , ইত্যাদি । )
৬. মুসলিম হিসেবে শুকরিয়া আদায় করা ।
৭. অপচয় এবং কৃপণতা না করা ।
৮. সর্বদা সত্য কথা বলা ।
৯. আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়া’তের
অনুসারী থাকা । { প্রকৃতপক্ষে ইসলামে
কোন দল নেই । তবে কিছু ভন্ড পীর আছে।
আমাদের মেধা ও কুরআন-হাদীস দিয়ে
এদেরকে চিনে নেওয়া উচিত। ভন্ড
আক্কীদার ( যেমন ভন্ড কাদীয়ানী ও তার
অনুসারী ) লোকজন নিজেদের আশেকে
রাসুল ইত্যাদি দাবী করে কিন্তু ফরযই
ঠিকমত আদায় করেনা আর সুন্নাতের কথা
নাই বললাম । যারা ফরয ও সুন্নাত ঠিকমত
আদায় করে তাদেরকে আহলে সুন্নাত ওয়াল
জামায়া’তের অনুসারী বলা হয় }
১. গীবত না করা ।
২. কারো সম্পর্কে কুধারণা না করা ।
৩. পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করা।
৪. চোখকে অবনমিত রাখা ( হেফাযত করা
তথা হারাম জিনিস না দেখা ) ।
৫. কাউকে উপহাস না করা । ( অনেকে আছে
যারা কেউ ক্ষতিগ্রস্ত হলে হাসাহাসি করে
। যেমন বন্ধুরা হাটার সময় কেউ পিছলে পড়ল
। এমন সময় অন্যরা খিলখিল করে হেসে ওঠে , ইত্যাদি । )
৬. মুসলিম হিসেবে শুকরিয়া আদায় করা ।
৭. অপচয় এবং কৃপণতা না করা ।
৮. সর্বদা সত্য কথা বলা ।
৯. আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়া’তের
অনুসারী থাকা । { প্রকৃতপক্ষে ইসলামে
কোন দল নেই । তবে কিছু ভন্ড পীর আছে।
আমাদের মেধা ও কুরআন-হাদীস দিয়ে
এদেরকে চিনে নেওয়া উচিত। ভন্ড
আক্কীদার ( যেমন ভন্ড কাদীয়ানী ও তার
অনুসারী ) লোকজন নিজেদের আশেকে
রাসুল ইত্যাদি দাবী করে কিন্তু ফরযই
ঠিকমত আদায় করেনা আর সুন্নাতের কথা
নাই বললাম । যারা ফরয ও সুন্নাত ঠিকমত
আদায় করে তাদেরকে আহলে সুন্নাত ওয়াল
জামায়া’তের অনুসারী বলা হয় }
১০. মিথ্যা অপবাদ না দেওয়া ।
উপরোক্ত ১০ টি আ’মলের মধ্যে কারো নিকট
কোন একটির ঘাটতি থাকলেও তাকে
পরিপূর্ণ মুত্তাক্কী বলা যাবেনা । যদিও
কালেমাকে অন্তরে বিশ্বাস , মুখে বলা ও
কাজে প্রকাশ করলেই সে মুসলিম হিসেবে
সাব্যস্ত হবে । আল্লাহ আমাদেরকে এগুলো
আ’মল করার ও খাটি ঈমান নিয়ে শহীদি মওত
লাভ করার তৌফিক দান করুক ।-আমীন ।
উপরোক্ত ১০ টি আ’মলের মধ্যে কারো নিকট
কোন একটির ঘাটতি থাকলেও তাকে
পরিপূর্ণ মুত্তাক্কী বলা যাবেনা । যদিও
কালেমাকে অন্তরে বিশ্বাস , মুখে বলা ও
কাজে প্রকাশ করলেই সে মুসলিম হিসেবে
সাব্যস্ত হবে । আল্লাহ আমাদেরকে এগুলো
আ’মল করার ও খাটি ঈমান নিয়ে শহীদি মওত
লাভ করার তৌফিক দান করুক ।-আমীন ।
No comments:
Post a Comment