বিসমিল্লাহ- ওয়াসসলাতু ওয়াসসালামু আ’লা রসুলিল্লাহ
------------------------------------------
<<< নামাজে সালাম ফিরার আগে তাশাহহুদ ও দরুদ পাঠ শেষে যে দো‘আ করতে রাসুল (সাঃ) নির্দেশ দিয়েছেন >>>
___________
«اللَّهُــمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ عَذَابِ جَهَنَّمَ ، وَمِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ، وَمِنْ فِتْنَةِ الْمَحْيَا وَالْمَمَاتِ، وَمِنْ شَرِّ فِتْنَةِ الْمَسِيحِ الدَّجَّالِ».
___________
(আল্লা-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযু বিকা মিন আযা-বি জাহান্নামা ‘ওয়া মিন ‘আযা-বিল ক্বাবরি, ওয়া মিন ফিতনাতিল মাহ্ইয়া ওয়াল মামা-তি, ওয়া মিন শাররি ফিতনাতিল মাসীহিদ দাজ্জা-ল)।
___________
“হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাচ্ছি জাহান্নামের আযাব থেকে, কবরের আযাব থেকে, জীবন-মৃত্যুর ফিতনা থেকে এবং মাসীহ দাজ্জালের ফিতনার অনিষ্টতা থেকে”। (বুখারী, মুসলিম)
___________
এটা এতো গুরুত্বপূর্ণ ১টা দোয়া যেটা পাঠ করার ব্যাপারে রাসুল (সাঃ)-এর নির্দেশ রয়েছে অথচ আমরা বেশিরভাগ মানুষই এটা জানি না, আমরা শুধু নিচের এই দোয়াটাই পড়ে থাকি-
___________
(আল্লা-হুম্মা ইন্নী যলামতু নাফসী যুলমান কাসীরা। ওয়ালা ইয়াগফিরুয্ যুনূবা ইল্লা আনতা। ফাগফির লী মাগফিরাতাম মিন ‘ইনদিকা ওয়ারহামনী ইন্নাকা আনতাল গাফূরুর রাহীম)।(বুখারি)
___________
ঠিক আছে, এ দোয়া করাতে কোন সমস্যা নেই কিন্তু পূর্বের দোয়াটা আমাদের অবশ্যই বলা উচিত কেননা রাসুল (সাঃ) বলেছেন, সলাতের মধ্যে প্রত্যেকেই যেন কবর, জাহান্নাম, জীবন-মৃত্যুর সমস্ত ফিতনা এবং দাজ্জালের ফিতনা থেকে আল্লাহ্র কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে। (বুখারী, মুসলিম)
___________
সুতরাং শেষ বৈঠকে তাসাহুদ ও দরুদ পাঠের পর সর্বপ্রথম এই ৪টা জিনিস থেকে আল্লাহ্র কাছে আশ্রয় চেয়ে তারপর সময় থাকলে অন্য কোন দোয়া করতে কোন সমস্যা নেই।
No comments:
Post a Comment