১। বয়স যখন ১৩:- নামায রোযার এখনো বয়স হয় নাই!! ২।বয়স যখন ১৮:- এখন যুবক বয়স একটু আধটু তো মজা করবেই, এখন করবে নাতো কখন করবে? (মদ খাওয়া, সিগারেট খাওয়া, বিভিন্ন প্রকার জিনা...) ৩। বয়স যখন ২৩:- এখন তোমার carrier গড়ার সময়,একটু পড়া লেখায় মনোযোগী হওয়ার বয়স (পার্থিব জীবনের জন্য জ্ঞান,দ্বীনের জ্ঞান নয়) ৪।বয়স যখন ২৮:- এখন সংসার শুরু করার সময়, অতএব নামায শুধু জুমা পড়লেই হবে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য টাকা রোজগারের সময়!! ৫।বয়স যখন ৪০:- শুধু কর্ম জীবন আর বাসা ছাড়া সময় নাই!! ৬। বয়স যখন ৫০:- এখন carrier এর ভাল পজিশনে আছে, তাই মাসজিদে গেল কিন্তু নামাযে রুকুতে গেলে কোমরে ব্যাথা, আর সিজদায় গেলে পিঠে ব্যাথা!! ৭। বয়স যখন ৬৫:- এখন চেয়ারে বসে নামায পড়তে হয়, রুকু আর সিজদা হয় ইশারায়, মুখে একমুঠো দাড়ি রেখেছেন আল্লাহর কারনে নয়, সমাজের মানুষ কি বলবে বুড়া বয়সে দাড়ি না রাখলে!! আর এক বিশাল বুজুর্গের ভাব, সাদা পাঞ্জাবি আর টুপি তো আছেই; মনে হয় ছোট বেলা থেকে এক ওয়াক্ত ছালাত কোনোদিন কাযা হয় নাই!!! ৮। মৃত্যুর দিন: লোকটা অনেক ভাল ছিল অনেক বুজুর্গ ছিল!!! --- এই হল সমাজের অবস্থা!!! দেখে নিয়েন সেই আখিরাতে!! আপনার আমলনামার ডিব্বাতে কতটুকু আমল আছে!! যাদের অবস্থা এরূপ তাদের জন্য এই আয়াত গুলো মহা হুশিয়ারি সূরা : আয়াত > ০৪ : ১৭, ১৮; ১৬ : ১১৯; ২০ : ৮২; ৫৯ : ১৯, ২০; ৪৭ : ২৫; ৮৫ : ১২; ০৭ : ১৭৯; আরও অনেক.....
দেখুন নির্বাচিত আয়াত ও হাদিস ১-৪১ তে (১৮০+ আয়াত ও ২০০+ হাদিসে)
✅✅✅✅✅✅✅✅✅✅
No comments:
Post a Comment