শুধুমাত্র শুক্রবার রোজা রাখা যাবে কি?
----------------------------------------------------
----------------------------------------------------
শুধু শুক্রবারকে নির্দিষ্ট করে নফল রোজা রাখা নিষেধ।
তবে ক্বাজা,আইয়ামে বীজের,আশুরা ইত্যাদি সুন্নত রোজাগুলো রাখা যাবে।
তবে ক্বাজা,আইয়ামে বীজের,আশুরা ইত্যাদি সুন্নত রোজাগুলো রাখা যাবে।
মুহাম্মাদ বীন আব্বাস হতে বর্ণিত,
আমি জাবিরকে জিজ্ঞাসা করলাম “আল্লাহ্র রাসুল (সাঃ) কি শুক্রবার রোজা রাখতে নিষেধ করেছেন ?”, “হ্যাঁ” (অন্যান্যরা যুক্ত করেছেন “শুধু যদি সেই দিনই রোজা রাখার নিয়ত করা হয়”)
[Sahih Bukhari, Volume 3, Book 31, Number 205]
আমি জাবিরকে জিজ্ঞাসা করলাম “আল্লাহ্র রাসুল (সাঃ) কি শুক্রবার রোজা রাখতে নিষেধ করেছেন ?”, “হ্যাঁ” (অন্যান্যরা যুক্ত করেছেন “শুধু যদি সেই দিনই রোজা রাখার নিয়ত করা হয়”)
[Sahih Bukhari, Volume 3, Book 31, Number 205]
আবু হুরায়রা (রাঃ) হতে বর্ণিত,
আমি রসুল (সাঃ) কে বলতে শুনেছি, "তোমাদের মাঝে কেঊই শুক্রবার যেন রোজা না রাখে, যদি না সে তার আগে একদিন এবং পরে একদিন রোজা রাখছে।"
[Sahih Bukhari, Volume 3, Book 31, Number 206]
আমি রসুল (সাঃ) কে বলতে শুনেছি, "তোমাদের মাঝে কেঊই শুক্রবার যেন রোজা না রাখে, যদি না সে তার আগে একদিন এবং পরে একদিন রোজা রাখছে।"
[Sahih Bukhari, Volume 3, Book 31, Number 206]
জুওআয়রিয়া বিন্তে আল-হারিথ হতে আবু আইয়ুব বর্ণিত,
রাসুল (সাঃ) জুওআয়রিয়াকে শুক্রবারে দেখা করতে গিয়েছিলেন এবং সেইদিন তিনি রোজা ছিলেন। রাসুল (সাঃ) তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি কি গতকাল রোজা রেখেছ ?” জুওআয়রিয়া বললেন, “না”। রাসুল (সাঃ) বললেন, “আগামীকাল রোজা রাখার নিয়ত আছে ?”, তিনি বললেন, “না”। রাসুল (সাঃ) বললেন, “তবে রোজা ভেঙ্গে ফেল।"
অন্য বর্ণনা হতে আবু আইয়ুব বর্ণনা করেন, "তিনি (সাঃ) তাকে (জুওআয়রিয়াকে) নির্দেশ দিয়েছিলেন রোজা ভেঙ্গেফেলার জন্য।"
[Sahih Bukhari, Volume 3, Book 31, Number 207]
রাসুল (সাঃ) জুওআয়রিয়াকে শুক্রবারে দেখা করতে গিয়েছিলেন এবং সেইদিন তিনি রোজা ছিলেন। রাসুল (সাঃ) তাকে জিজ্ঞাসা করলেন, “তুমি কি গতকাল রোজা রেখেছ ?” জুওআয়রিয়া বললেন, “না”। রাসুল (সাঃ) বললেন, “আগামীকাল রোজা রাখার নিয়ত আছে ?”, তিনি বললেন, “না”। রাসুল (সাঃ) বললেন, “তবে রোজা ভেঙ্গে ফেল।"
অন্য বর্ণনা হতে আবু আইয়ুব বর্ণনা করেন, "তিনি (সাঃ) তাকে (জুওআয়রিয়াকে) নির্দেশ দিয়েছিলেন রোজা ভেঙ্গেফেলার জন্য।"
[Sahih Bukhari, Volume 3, Book 31, Number 207]
সাহীহ্ মুসলিমঃ অধ্যায় ২৩ঃ শুধু শুক্রবার রোজা রাখার নিষেধাজ্ঞাঃ
-----------------------------------------------------------------------
:মুহাম্মাদ বীন আব্বাস বীন জাফার হতে বর্ণিত, ” আমি জাবির বীন আব্দুল্লাহকে (উভয়েরই উপর আল্লাহ্র শান্তি বর্ষিত হোক) জিজ্ঞাসা করলাম যখন তিনি কা'বা শরীফ প্রদক্ষিণ করছিলেন, তিনি জবাবে কা'বা শরীফের মালিকের (আল্লাহ্র) কছম খেয়ে বললেন হ্যাঁ।"
[Sahih Muslim, Chapter 23,Book 6, Number 2543]
-----------------------------------------------------------------------
:মুহাম্মাদ বীন আব্বাস বীন জাফার হতে বর্ণিত, ” আমি জাবির বীন আব্দুল্লাহকে (উভয়েরই উপর আল্লাহ্র শান্তি বর্ষিত হোক) জিজ্ঞাসা করলাম যখন তিনি কা'বা শরীফ প্রদক্ষিণ করছিলেন, তিনি জবাবে কা'বা শরীফের মালিকের (আল্লাহ্র) কছম খেয়ে বললেন হ্যাঁ।"
[Sahih Muslim, Chapter 23,Book 6, Number 2543]
আবু হুরায়রা (আল্লাহ্র শান্তি বর্ষিত হোক) বর্ণিত, আল্লাহ্র রাসুল (সাঃ) বলেছেন, তোমাদের মাঝে কেঊই শুক্রবার যেন রোজা না রাখে, যদি না সে তার আগে একদিন এবং পরে একদিন রোজা রাখছে।
[Sahih Muslim, Chapter 23,Book 6, Number 2545]
[Sahih Muslim, Chapter 23,Book 6, Number 2545]
আবু হুরায়রা (আল্লাহ্র শান্তি বর্ষিত হোক) বর্ণিত, আল্লাহ্র রাসুল (সাঃ) বলেছেন, নামাজের জন্য শুক্রবারের আগের রাতকে আলাদা করে নিও না এবং শুক্রবারকে রোজা রাখার দিনগুলোর জন্য আলাদা করে নিও না কিন্তু তোমাদের মাঝে যারা রোজা (নফল রোজার দিনগুলো) রেখে অভ্যস্ত যদি কিনা তাদের সেই দিনগুলো শুক্রবারে পরে।
[Sahih Muslim, Chapter 23,Book 6, Number 2546]
[Sahih Muslim, Chapter 23,Book 6, Number 2546]
No comments:
Post a Comment