Sunday, November 26, 2017

রাতে ঘুমানোর আগে সুন্নতি যিক্‌রসমুহ:



রাতে ঘুমানোর আগে সুন্নতি যিক্‌রসমুহ:
**************************************
(
১) দুই হাতের তালু একত্রে মিলিয়ে নিম্নোক্ত সূরাগুলো পড়ে তাতে ফুঁ দিবে:
সুরা এখলাস
সুরা ফালাক
সুরা নাস
তারপর দুই হাতের তালু দ্বারা দেহের যতোটা অংশ সম্ভব মাসেহ করবে। মাসেহ আরম্ভ করবে তার মাথা, মুখমণ্ডল ও দেহের সামনের দিক থেকে। (এভাবে ৩ বার করবে।)
[
বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ) ৯/৬২, নং ৫০১৭; মুসলিম ৪/১৭২৩, নং ২১৯২।
(২) আয়াতুল কুরসী পড়বে ।এটি সূরা আল-বাকারাহ্‌-২৫৫ নং আয়াত। 
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: যে কেউ যখন রাতে আপন বিছানায় যাবে এবং আয়াতুল কুরসী পড়বে, তখন সে রাতের পুরো সময় আল্লাহর পক্ষ থেকে তার জন্য হেফাযতকারী থাকবে; আর সকাল হওয়া পর্যন্ত শয়তান তার নিকটেও আসতে পারবে না 
বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ), ৪/৪৮৭, নং ২৩১১।
[৩] সূরা আল-বাকারা ২৮৫-২৮৬নং আয়াত পড়বে। 
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: যে ব্যক্তি রাতের বেলা সূরা বাকারার শেষ দুটি আয়াত পড়বে, তা তার জন্য যথেষ্ট হবে। 
বুখারী, ফাতহুল বারীসহ, ৯/৯৪, ৪০০৮; মুসলিম ১/৫৫৪, নং ৮০৭।
[৪] রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন: তোমাদের কোনো ব্যক্তি তার বিছানা ত্যাগ করলো, আবার ঘুমাতে ফিরে এলো সে যেনো তার চাদর বা লুঙ্গির আঁচল দিয়ে তিনবার বিছানাটি ঝেড়ে নেয়। আর যেন সে বিসমিল্লাহ পড়ে, (আল্লাহর নাম নেয়); কেননা সে জানে না যে, তার চলে যাবার পর এতে কী পতিত হয়েছে। তারপর সে যখন শোয়, তখন যেনো এ দোআটি বলে। (হাদীসে বর্ণিত صنفة إزاره শব্দের অর্থ হচ্ছে, চাদরের পার্শ্বদিকস্থ অংশ। এর জন্য দেখুন, নিহায়া ফী গারিবিল হাদীস ওয়াল আসার صنف।)
بِاسْمِكَ رَبِّي وَضَعْتُ جَنْبِي، وَبِكَ أَرْفَعُهُ، فَإِن أَمْسَكْتَ نَفْسِي فارْحَمْهَا، وَإِنْ أَرْسَلْتَهَا فَاحْفَظْهَا، بِمَا تَحْفَظُ بِهِ عِبَادَكَ الصَّالِحِينَ
(
বিইসমিকা রব্বী ওয়াদাতু জাম্বী, ওয়া বিকা আরফাউহু। ফাইন্ আম্‌সাক্তা নাফ্‌সী ফারহামহা, ওয়াইন আরসালতাহা ফাহ্‌ফায্‌হা বিমা তাহ্‌ফাযু বিহী ইবা-দাকাস সা-লিহীন)।
আমার রব! আপনার নামে আমি আমার পার্শ্বদেশ রেখেছি (শুয়েছি) এবং আপনারই নাম নিয়ে আমি তা উঠাবো। যদি আপনি (ঘুমন্ত অবস্থায়) আমার প্রাণ আটকে রাখেন, তবে আপনি তাকে দয়া করুন। আর যদি আপনি তা ফেরত পাঠিয়ে দেন, তাহলে আপনি তার হেফাযত করুন যেভাবে আপনি আপনার সৎকর্মশীল বান্দাগণকে হেফাযত করে থাকেন।
[
বুখারী, ফাতহুল বারীসহ ১১/১২৬, নং ৬৩২০; মুসলিম ৪/২০৮৪, নং ২৭১৪।]
«اللَّهُمَّ إِنَّكَ خَلَقْتَ نَفْسِي وَأَنْتَ تَوَفَّاهَا، لَكَ مَمَاتُهَا وَمَحْياهَا، إِنْ أَحْيَيْتَهَا فَاحْفَظْهَا، وَإِنْ أَمَتَّهَا فَاغْفِرْ لَهَا. اللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ العَافِيَةَ».
(
আল্লা-হুম্মা ইন্নাকা খালাক্তা নাফসী ওয়া আন্তা তাওয়াফ্‌ফাহা। লাকা মামা-তুহা ওয়া মাহ্‌ইয়া-হা। ইন্ আহ্ইয়াইতাহা ফাহ্‌ফায্‌হা ওয়াইন আমাত্তাহা ফাগফির লাহা। আল্লা-হুম্মা ইন্নী আস্আলুকাল আ-ফিয়াতা)।
হে আল্লাহ! নিশ্চয় আপনি আমার আত্মাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আপনি তার মৃত্যু ঘটাবেন। তার মৃত্যু ও তার জীবন আপনার মালিকানায়। যদি তাকে বাঁচিয়ে রাখেন তাহলে আপনি তার হেফাযত করুন, আর যদি তার মৃত্যু ঘটান তবে তাকে মাফ করে দিন। হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে নিরাপত্তা চাই।
[
মুসলিম ৪/২০৮৩, নং ২৭১২; আহমাদ, তাঁর শব্দে ২/৭৯, নং ৫৫০২।]
(৪) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন ঘুমানোর ইচ্ছা করতেন তখন তাঁর ডান হাত তাঁর গালের নীচে রাখতেন, তারপর এ দোআটি বলতেন।
«اللَّهُمَّ قِنِي عَذَابَكَ يَوْمَ تَبْعَثُ عِبَادَكَ».
(
আল্লা-হুম্মা ক্বিনী আযা-বাকা ইয়াওমা তাবআছু ইবা-দাকা)।
হে আল্লাহ! আমাকে আপনার আযাব থেকে রক্ষা করুন, যেদিন আপনি আপনার বান্দাদেরকে পুনর্জীবিত করবেন।
[
আবূ দাউদ, শব্দ তাঁরই, ৪/৩১১, নং ৫০৪৫; তিরমিযী, নং ৩৩৯৮; আরও দেখুন, সহীহুত তিরমিযী, ৩/১৪৩; সহীহ আবী দাঊদ, ৩/২৪০।]
«بِاسْمِكَ اللَّهُمَّ أَمُوتُ وَأَحْيَا».
(
বিস্‌মিকাল্লা-হুম্মা আমূতু ওয়া আহ্ইয়া)।
হে আল্লাহ ! আপনার নাম নিয়েই আমি মরছি (ঘুমাচ্ছি) এবং আপনার নাম নিয়েই জীবিত (জাগ্রত) হবো।
[
বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ) ১১/১১৩, নং ৬৩২৪; মুসলিম ৪/২০৮৩, নং ২৭১১।]
(৫) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আলী এবং ফতেমাকে বলেন: আমি কি তোমাদেরকে এমন কিছু বলে দিবো না যা তোমাদের জন্য খাদেম অপেক্ষাও উত্তম হবে? যখন তোমরা তোমাদের বিছানায় যাবে, তখন তোমরা দুজনে ৩৩ বার সুবহানাল্লাহ, ৩৩ বার আলহামদু লিল্লাহ, এবং ৩৪ বার বলবে, যা তা খাদেম অপেক্ষাও তোমাদের জন্য উত্তম হবে’’ 
[
বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ) ৭/৭১, নং ৩৭০৫; মুসলিম ৪/২০৯১, নং ২৭২৬।]
«سُبْحَانَ اللَّهِ (ثلاثاً وثلاثين) وَالْحَمْدُ لِلَّهِ (ثلاثاً وثلاثين) وَاللَّهُ أَكْبَرُ (أربعاً وثلاثينَ»
(
সুবহা-নাল্লাহ, (৩৩ বার) আলহামদুলিল্লা-হ (৩৩ বার) আল্লা-হু আকবার (৩৪ বার)-)
আল্লাহ অতি-পবিত্র (৩৩ বার), সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য (৩৩ বার), আল্লাহ অতি-মহান (৩৪ বার)
«اللَّهُمَّ رَبَّ السَّمَوَاتِ السَّبْعِ وَرَبَّ الأَرْضِ، وَرَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ، رَبَّنَا وَرَبَّ كُلِّ شَيْءٍ، فَالِقَ الْحَبِّ وَالنَّوَى، وَمُنْزِلَ التَّوْرَاةِ وَالْإِنْجِيلِ، وَالْفُرْقَانِ، أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ كُلِّ شَيْءٍ أَنْتَ آخِذٌ بِنَاصِيَتِهِ. اللَّهُمَّ أَنْتَ الأَوَّلُ فَلَيْسَ قَبْلَكَ شَيْءٌ، وَأَنْتَ الآخِرُ فَلَيسَ بَعْدَكَ شَيْءٌ، وَأَنْتَ الظَّاهِرُ فَلَيْسَ فَوْقَكَ شَيْءٌ، وَأَنْتَ الْبَاطِنُ فَلَيْسَ دُونَكَ شَيْءٌ، اقْضِ عَنَّا الدَّيْنَ وَأَغْنِنَا مِنَ الْفَقْرِ».
(আল্লা-হুম্মা রব্বাস্ সামা-ওয়া-তিস্ সাবই ওয়া রব্বাল আরশিল আযীম, রব্বনা ওয়া রব্বা কুল্লি শাইইন্, ফা-লিক্বাল হাব্বি ওয়ান-নাওয়া, ওয়া মুনযিলাত্-তাওরা-তি ওয়াল ইনজীলি ওয়াল ফুরক্বা-ন, ঊযু বিকা মিন শাররি কুল্লি শাইইন্ আনতা আ-খিযুম-বিনা-সিয়াতিহি। আল্লা-হুম্মা আনতাল আউওয়ালু ফালাইসা ক্বাবলাকা শাইউন। ওয়া আনতাল আ-খিরু ফালাইসা বাদাকা শাইউন। ওয়া আনতায যা-হিরু ফালাইসা ফাওক্বাকা শাইউন। ওয়া আনতাল বা-ত্বিনু ফালাইসা দূনাকা শাইউন। ইক্বদ্বি আন্নাদ্-দাইনা ওয়া আগনিনা মিনাল ফাক্বরি)।
হে আল্লাহ! হে সপ্ত আকাশের রব্ব, যমিনের রব্ব, মহান আরশের রব্ব, আমাদের রব্ব ও প্রত্যেক বস্তুর রব্ব, হে শস্য-বীজ ও আঁটি বিদীর্ণকারী, হে তাওরাত, ইনজীল ও কুরআন নাযিলকারী, আমি প্রত্যেক এমন বস্তুর অনিষ্ট থেকে আপনার নিকট আশ্রয় প্রার্থনা করি, যার (মাথার) অগ্রভাগ আপনি ধরে রেখেছেন (নিয়ন্ত্রণ করছেন)। হে আল্লাহ! আপনিই প্রথম, আপনার পূর্বে কিছুই ছিল না; আপনি সর্বশেষ, আপনার পরে কোনো কিছু থাকবে না; আপনি সব কিছুর উপরে, আপনার উপরে কিছুই নেই; আপনি সর্বনিকটে, আপনার চেয়ে নিকটবর্তী কিছু নেই, আপনি আমাদের সমস্ত ঋণ পরিশোধ করে দিন এবং আমাদেরকে অভাবগ্রস্ততা থেকে অভাবমুক্ত করুন।
[
মুসলিম ৪/২০৮৪, নং ২৭১৩।]
«الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي أَطْعَمَنَا وَسَقَانَا، وَكَفَانَا، وَآوَانَا، فَكَمْ مِمَّنْ لاَ كَافِيَ لَهُ وَلاَ مُؤْوِيَ».
(আলহামদু লিল্লা-হিল্লাযী আতআমানা, ওয়া সাক্বা-না, ওয়া কাফা-না, ওয়া আ-ওয়ানা, ফাকাম্ মিম্মান লা কা-ফিয়া লাহু, ওয়ালা মুউইয়া)।
সকল প্রশংসা আল্লাহ্‌র জন্য, যিনি আমাদেরকে আহার করিয়েছেন, পান করিয়েছেন, আমাদের প্রয়োজন পূর্ণ করেছেন এবং আমাদেরকে আশ্রয় দিয়েছেন। কেননা, এমন বহু লোক আছে যাদের প্রয়োজনপূর্ণকারী কেউ নেই এবং যাদের আশ্রয়দানকারীও কেউ নেই।
[
মুসলিম ৪/২০৮৫, নং ২৭১৫।]
«اللَّهُمَّ عَالِمَ الغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ فَاطِرَ السَّمَوَاتِ وَالْأَرْضِ، رَبَّ كُلِّ شَيْءٍ وَمَلِيكَهُ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ، أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ نَفْسِي، وَمِنْ شَرِّ الشَّيْطانِ وَشِرْكِهِ، وَأَنْ أَقْتَرِفَ عَلَى نَفْسِي سُوءاً، أَوْ أَجُرَّهُ إِلَى مُسْلِمٍ».
(আল্লা-হুম্মা আ-লিমাল গাইবি ওয়াশ শাহা-দাতি, ফা-ত্বিরাস সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্বি, রাব্বা কুল্লি শাইইন ওয়া মালীকাহু, আশহাদু আল্লা ইলা-হা ইল্লা আনতা, উযু বিকা মিন শাররি নাফসী, ওয়ামিন শাররিশ শাইত্বা-নী ওয়াশিরকিহী/ওয়াশারাকিহী, ওয়া আন আক্বতারিফা আলা নাফসী সূআন আউ আজুররাহু ইলা মুসলিম)
হে আল্লাহ! হে গায়েব ও উপস্থিতের জ্ঞানী, হে আসমানসমূহ ও যমীনের স্রষ্টা, হে সব কিছুর রব্ব ও মালিক! আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আপনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই। আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই আমার আত্মার অনিষ্ট থেকে, শয়তানের অনিষ্টতা থেকে ও তার শির্ক বা তার ফাঁদ থেকে, আমার নিজের উপর কোনো অনিষ্ট করা, অথবা কোনো মুসলিমের দিকে তা টেনে নেওয়া থেকে।
[
আবূ দাউদ, ৪/৩১৭, নং ৫০৬৭; তিরমিযী, নং ৩৬২৯; আরও দেখুন, সহীহুত তিরমিযী, ৩/১৪২।]
(6) আলিফ লাম মীম তানযীলায সাজদাহ ও তাবারাকাল্লাযী বিয়াদিহিল মুলক সূরাদ্বয় পড়বে।
রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সূরা সাজদা এবং সূরা মুলক না পড়ে ঘুমাতেন না।
[তিরমিযী, নং ৩৪০৪; নাসাঈ, আমালুল ইয়াওমি ওয়াল লাইলাহ, নং ৭০৭। 
আরও দেখুন, সহীহুল জামে ৪/২৫৫।]
(7) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যাকে এ দোআটি শিক্ষা দিলেন, তাকে বলেন: যদি তুমি ঐ রাতে মারা যাও তবে ফিতরাত তথা দীন ইসলামের উপর মারা গেলে।
«اللَّهُمَّ أَسْلَمْتُ نَفْسِي إِلَيْكَ، وَفَوَّضْتُ أَمْرِي إِلَيْكَ، وَوَجَّهْتُ وَجْهِي إِلَيْكَ، وَأَلْجَأْتُ ظَهْرِي إِلَيْكَ، رَغْبَةً وَرَهْبَةً إِلَيْكَ، لاَ مَلْجَأَ وَلاَ مَنْجَا مِنْكَ إِلاَّ إِلَيْكَ، آمَنْتُ بِكِتَابِكَ الَّذِي أَنْزَلْتَ، وَبِنَبِيِّكَ الَّذِي أَرْسَلْتَ».
(আল্লা-হুম্মা আস্‌লামতু নাফ্‌সী ইলাইকা, ওয়া ফাউওয়াদ্বতু আমরী ইলাইকা, ওয়া ওয়াজ্জাহ্‌তু ওয়াজহিয়া ইলাইকা, ওয়াআলজাতু যাহ্‌রী ইলাইকা, রাগবাতান ওয়া রাহবাতান ইলাইকা। লা মালজাআ ওয়ালা মান্‌জা মিনকা ইল্লা ইলাইকা। আ-মানতু বিকিতা-বিকাল্লাযী আনযালতা ওয়াবিনাবিয়্যিকাল্লাযী আরসালতা)।
হে আল্লাহ! আমি নিজেকে আপনার কাছে সঁপে দিলাম। আমার যাবতীয় বিষয় আপনার কাছেই সোপর্দ করলাম, আমার চেহারা আপনার দিকেই ফিরালাম, আর আমার পৃষ্ঠদেশকে আপনার দিকেই ন্যস্ত করলাম; আপনার প্রতি অনুরাগী হয়ে এবং আপনার ভয়ে ভীত হয়ে। একমাত্র আপনার নিকট ছাড়া আপনার (পাকড়াও) থেকে বাঁচার কোনো আশ্রয়স্থল নেই এবং কোনো মুক্তির উপায় নেই। আমি ঈমান এনেছি আপনার নাযিলকৃত কিতাবের উপর এবং আপনার প্রেরিত নবীর উপর।
[
বুখারী, (ফাতহুল বারীসহ) ১১/১১৩, নং ৬৩১৩; মুসলিম ৪/২০৮১, নং ২৭১০।]
*** আপনার অয়ালে শেয়ার করুন,কপি-পেস্ট করুন।অন্যকে জানার সুযোগ করে দিন।
যাযাকাল্লাহ খাই র।

No comments:

Post a Comment