বর্তমানে সামাজিক মিডিয়া যেমন
ফেসবুক, টুইটার, ব্লগ ইত্যাদি এইগুলা খুবই খুবই কার্যকর।
মুসলিমদের উচিত এই মিডিয়াগুলো ইসলামের কাজে ব্যবহার করা।
কিন্তু দুর্ভাগ্যবশতভাবে এই মিডিয়াগুলো
আমরা বেকুব, মূর্খদের মত ব্যবহার
করছি বিনোদনের নামে বিভিন্ন ফালতু/
অশ্লীল কাজে। যা আমাদের জীবনের
মূল্যবান সময়ের অপচয় এবং গুনাহ ব্যতীত অন্য কোন পুরুষ্কার দিচ্ছে না।
আমরা বেকুব, মূর্খদের মত ব্যবহার
করছি বিনোদনের নামে বিভিন্ন ফালতু/
অশ্লীল কাজে। যা আমাদের জীবনের
মূল্যবান সময়ের অপচয় এবং গুনাহ ব্যতীত অন্য কোন পুরুষ্কার দিচ্ছে না।
আমি সংক্ষেপে একটি কথা মনে করিয়ে
দিতে চাই যে এই সামাজিক মিডিয়া
আপনাকে নিয়ে যেতে পারে জান্নাতের
পথে অথবা জাহান্নামের পথে!
দিতে চাই যে এই সামাজিক মিডিয়া
আপনাকে নিয়ে যেতে পারে জান্নাতের
পথে অথবা জাহান্নামের পথে!
উদাহরণ স্বরুপ,, আপনি যদি ফেসবুক অথবা টুইটার বা অন্য কোথাও কোন অশ্লীল ছবি কিংবা স্ট্যাটাস পোস্ট
করেন, কেয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ তা
দেখবে তার একটি অংশ গুনাহ হিসেবে
আপনার আমলনামায় লেখা হতেই থাকবে।
যা আপনাকে জাহান্নামের পথে নিয়ে
যাবে।
করেন, কেয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ তা
দেখবে তার একটি অংশ গুনাহ হিসেবে
আপনার আমলনামায় লেখা হতেই থাকবে।
যা আপনাকে জাহান্নামের পথে নিয়ে
যাবে।
পক্ষান্তরে, আপনি
যদি ফেসবুক অথবা টুইটার বা অন্য কোথা ও কোন ইসলামিক ছবি কিংবা স্ট্যাটাস পোস্ট করেন, কেয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ তা দেখবে তার একটি অংশ নেকী হিসেবে আপনার আমলনামায় লেখা হতেই থাকবে যা আপনাকে জান্নাতের পথে নিয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
যদি ফেসবুক অথবা টুইটার বা অন্য কোথা ও কোন ইসলামিক ছবি কিংবা স্ট্যাটাস পোস্ট করেন, কেয়ামত পর্যন্ত যত মানুষ তা দেখবে তার একটি অংশ নেকী হিসেবে আপনার আমলনামায় লেখা হতেই থাকবে যা আপনাকে জান্নাতের পথে নিয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।
আল্লাহ বলেন,,
* যে লোক সৎ কাজের জন্য সুপারিশ করবে তা থেকেও সে একটি অংশ পাবে। আর যে লোক সুপারিশ করবে মন্দ কাজের জন্যে সে তার বোঝার (গুনাহর) ও একটি অংশ পাবে। বস্তুত: আল্লাহ সর্ববিষয়ে ক্ষমতাশীল।
(সুরা নিসা:৮৫)
* যে লোক সৎ কাজের জন্য সুপারিশ করবে তা থেকেও সে একটি অংশ পাবে। আর যে লোক সুপারিশ করবে মন্দ কাজের জন্যে সে তার বোঝার (গুনাহর) ও একটি অংশ পাবে। বস্তুত: আল্লাহ সর্ববিষয়ে ক্ষমতাশীল।
(সুরা নিসা:৮৫)
*অতঃপর কেউ অনু পরিমান সৎকর্ম করলে তা দেখতে পারবে,
এবং কেউ অনু পরিমান অসৎকর্ম করলে তা ও দেখতে পারবে,
(সুরা যিলযাল:৭,৮)
এবং কেউ অনু পরিমান অসৎকর্ম করলে তা ও দেখতে পারবে,
(সুরা যিলযাল:৭,৮)
রাসুল্লাহ(সা) বলেছেন,,
*যে ব্যক্তি হিদায়াতের দিকে আহবান
জানায় তার জন্য সে পথের অনুসারীদের
পুরুষ্কারের অনুরূপ পুরুষ্কার রয়েছে। এতে
তাদের পুরুষ্কার থেকে কিছুমাত্র ঘাটতি
হবে না। আর যে ব্যক্তি গোমরাহীর
দিকে আহবান জানাবে তার উপর সে পথের অনুসারীদের গোনাহের অনুরূপ গোনাহ বর্তাবে। এতে তাদের গোনাহসমূহ
কিছুমাত্র হালকা হবে না।
[সহিহ মুসলিম: ৬৫৬০]
*যে ব্যক্তি হিদায়াতের দিকে আহবান
জানায় তার জন্য সে পথের অনুসারীদের
পুরুষ্কারের অনুরূপ পুরুষ্কার রয়েছে। এতে
তাদের পুরুষ্কার থেকে কিছুমাত্র ঘাটতি
হবে না। আর যে ব্যক্তি গোমরাহীর
দিকে আহবান জানাবে তার উপর সে পথের অনুসারীদের গোনাহের অনুরূপ গোনাহ বর্তাবে। এতে তাদের গোনাহসমূহ
কিছুমাত্র হালকা হবে না।
[সহিহ মুসলিম: ৬৫৬০]
সুতরং, আসুন আমরা বুদ্ধিমানের মত আজ থেকেই সামাজিক মিডিয়াকে অশ্লীল/ফালতু কাজে ব্যবহারের মাধ্যমে গুনাহের মেশিন চালু না করে ইসলামের কাজে ব্যবহার করে নেকীর মেশিন চালু করি।
শেয়ার করে নেকীর অংশীদার হতে
ভুলবেন না কিন্তু!! ইনশাল্লাহ।
শেয়ার করে নেকীর অংশীদার হতে
ভুলবেন না কিন্তু!! ইনশাল্লাহ।
No comments:
Post a Comment