প্রিয়তম রাসূল (সাঃ) এর কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী, যা থেকে আমরাও শিক্ষা নিতে পারি।
👉👉 কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না পর্যন্ত তিনি উঠতেন না।
👉👉 লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না।
👉👉 সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন।
👉👉 অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন।
👉👉 বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না।
👉👉 কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন
যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে।
যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে।
👉👉 বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন
না যাতে শ্রোতারা বিরক্তহয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন, না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
না যাতে শ্রোতারা বিরক্তহয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন, না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
👉👉 কথা, কাজে ও লেন- দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না।
👉👉 নম্রতাকে পছন্দ করতেন ।
👉👉তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না।
👉👉 কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না।
👉👉 শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত
রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন।
রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন।
👉👉আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর
করতেন।
করতেন।
👉👉 খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন
চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন।
চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন।
👉👉ক্ষমাকে পছন্দ করতেন।
👉👉 যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন,
যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়।
যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়।
👉👉 সর্বদা ধৈর্য্য ধারণ করতেন।
👉👉 হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান
করে দিতেন।
করে দিতেন।
প্রিয় রাসূল (সাঃ) এর জীবনীতে এমনি অজস্র গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না।
আল্লাহ্ রব্বুল আল-আমিন তাঁকে (সাঃ) মহৎ গুণে গুণান্বিত করেছেন।
সুবহান আল্লাহ্।
আল্লাহ্ রব্বুল আল-আমিন তাঁকে (সাঃ) মহৎ গুণে গুণান্বিত করেছেন।
সুবহান আল্লাহ্।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর
চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক
দান করুন।
আমীন। আল্লাহুম্মা আমীন।।
চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক
দান করুন।
আমীন। আল্লাহুম্মা আমীন।।
No comments:
Post a Comment