Tuesday, December 4, 2018

প্রিয়তম রাসূল (সাঃ) এর কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী, যা থেকে আমরাও শিক্ষা নিতে পারি।



No automatic alt text available.



প্রিয়তম রাসূল (সাঃ) এর কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ও গুণাবলী, যা থেকে আমরাও শিক্ষা নিতে পারি।
👉👉 কেউ কথা বলতে বসলে সে ব্যক্তি উঠা না পর্যন্ত তিনি উঠতেন না।
👉👉 লৌকিকতার প্রয়োজনেও ছোট প্লেটে খাবার খেতেন না।
👉👉 সর্বদা আল্লাহর ভয়ে ভীত থাকতেন।
👉👉 অধিকাংশ সময়ই নিরব থাকতেন।
👉👉 বিনা প্রয়োজনে কথা বলতেন না।
👉👉 কথা বলার সময় সুস্পষ্টভাবে বলতেন
যাতে শ্রবনকারী সহজেই বুঝে নিতে পারে।
👉👉 বক্তব্য দীর্ঘস্হায়ী করতেন
না যাতে শ্রোতারা বিরক্তহয়ে যায়। এবং এত সংক্ষিপ্ত করতেন, না যাতে কথা অসম্পূর্ণ থেকে যায়।
👉👉 কথা, কাজে ও লেন- দেনে কঠোরতা অবলম্বন করতেন না।
👉👉 নম্রতাকে পছন্দ করতেন ।
👉👉তার নিকট আগত ব্যক্তিদের অবহেলা করতেন না।
👉👉 কারো সাথে বিঘ্নতা সৃষ্টি করতেন না।
👉👉 শরীয়ত বিরোধী কথা হলে তা থেকে বিরত
রাখতেন বা সেখান থেকে উঠে যেতেন।
👉👉আল্লাহ তায়ালার প্রতিটি নিয়ামতকে কদর
করতেন।
👉👉 খাদ্য দ্রব্যের দোষ ধরতেন না। মন
চাইলে খেতেন না হয় বাদ দিতেন।
👉👉ক্ষমাকে পছন্দ করতেন।
👉👉 যে কোন প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দিতেন,
যাতে প্রশ্নকারী সে ব্যাপারে পরিপূর্ণ অবহিত হয়।
👉👉 সর্বদা ধৈর্য্য ধারণ করতেন।
👉👉 হাতে যা আসত, তা আল্লাহর রাস্তায় দান
করে দিতেন।
প্রিয় রাসূল (সাঃ) এর জীবনীতে এমনি অজস্র গুণাবলী ও বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা বর্ণনা করে শেষ করা যাবে না।
আল্লাহ্ রব্বুল আল-আমিন তাঁকে (সাঃ) মহৎ গুণে গুণান্বিত করেছেন।
সুবহান আল্লাহ্।
আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে নবী (সা.) এর
চরিত্রে চরিত্রবান হওয়ার তাওফীক
দান করুন।
আমীন। আল্লাহুম্মা আমীন।।

No comments:

Post a Comment