*اَلسَّلاَمْ عَلَيْــــــــــــــــــــكُمْ وَ *رَحْمَةُ اللہِ وَبَرَكَاتُهُ*
*☆যিনা-ব্যভিচার, প্রেম-ভালোবাসা, পরকীয়াঃ*
*১। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ " তোমরা যিনার কাছেও যেওনা, কেননা তা অত্যন্ত নির্লজ্জ এবং খারাপ কাজ। (সুরা বনী ইসরাঈলঃ ৩২)*
*২। রাসুল সাঃ বলেছেনঃ "আল্লাহর দৃষ্টিতে শিরকের পর সবচাইতে বড় গুনাহ হচ্ছে এমন কোন জরায়ুতে একফোটা বীর্য ফেলা, যা আল্লাহ তার জন্য হালাল করেন নি।" (সহীহ বুখারী)*
*৩। রাসুল সাঃ আরো বলেছেন, "জিনাকারী যখন জিনা করে তখন তার ঈমান থাকেনা"। "জিনাকারী যখন যিনায় লিপ্ত থাকে তখন তার থেকে ঈমান উঠিয়ে নেওয়া হয় যা আকাশে মেঘের মতো ভাসতে থাকে।" সে যখন যিনা থেকে ফিরে আসে তখন তার ঈমান ফেরত দেওয়া হয়। (আবু দাউদ, হাদীস সহীহ, শায়খ আলবানি)*
*৪। রাসুল সাঃ বলেছেন, কেয়ামতের লক্ষণ হচ্ছে মুসলমান সমাজের মধ্যেই যিনা-ব্যভিচার ব্যপকভাবে ছড়িয়ে পড়বে, এমনকি মানুষ পশুর মতোই প্রকাশ্যে জিনাতে লিপ্ত হবে।*
*৫। রাসুল সাঃ আরো বলেছেন, যেনাকার এবং যেনাকারিণী কেয়ামত পর্যন্ত উলঙ্গ অবস্থায় আগুনে জ্বলতে থাকবে। (বুখারীঃ ৪৬২১)*
*নাউজুবিল্লাহ।*
*☆যিনা-ব্যভিচার, প্রেম-ভালোবাসা, পরকীয়াঃ*
*১। মহান আল্লাহ তায়ালা বলেনঃ " তোমরা যিনার কাছেও যেওনা, কেননা তা অত্যন্ত নির্লজ্জ এবং খারাপ কাজ। (সুরা বনী ইসরাঈলঃ ৩২)*
*২। রাসুল সাঃ বলেছেনঃ "আল্লাহর দৃষ্টিতে শিরকের পর সবচাইতে বড় গুনাহ হচ্ছে এমন কোন জরায়ুতে একফোটা বীর্য ফেলা, যা আল্লাহ তার জন্য হালাল করেন নি।" (সহীহ বুখারী)*
*৩। রাসুল সাঃ আরো বলেছেন, "জিনাকারী যখন জিনা করে তখন তার ঈমান থাকেনা"। "জিনাকারী যখন যিনায় লিপ্ত থাকে তখন তার থেকে ঈমান উঠিয়ে নেওয়া হয় যা আকাশে মেঘের মতো ভাসতে থাকে।" সে যখন যিনা থেকে ফিরে আসে তখন তার ঈমান ফেরত দেওয়া হয়। (আবু দাউদ, হাদীস সহীহ, শায়খ আলবানি)*
*৪। রাসুল সাঃ বলেছেন, কেয়ামতের লক্ষণ হচ্ছে মুসলমান সমাজের মধ্যেই যিনা-ব্যভিচার ব্যপকভাবে ছড়িয়ে পড়বে, এমনকি মানুষ পশুর মতোই প্রকাশ্যে জিনাতে লিপ্ত হবে।*
*৫। রাসুল সাঃ আরো বলেছেন, যেনাকার এবং যেনাকারিণী কেয়ামত পর্যন্ত উলঙ্গ অবস্থায় আগুনে জ্বলতে থাকবে। (বুখারীঃ ৪৬২১)*
*নাউজুবিল্লাহ।*
No comments:
Post a Comment